ঢাকা, অক্টোবর ১৩, ২০২৪, ২৮ আশ্বিন ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৭:৩০:০৬

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৪১ হাজার ১৮২ রোমানিয়ার বন্যায় ৪ জনের মৃত্যু ইউক্রেন শান্তি সম্মেলনের যৌথ বিবৃতিতে ৮০ দেশের সাক্ষর, নেই ভারত পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের

দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক

| ১৬ মাঘ ১৪৩০ | Monday, January 29, 2024

গাজা উপত্যকা, ফিলিস্তিনী অঞ্চল: গাজার দক্ষিণাঞ্চলে রোববার ফিলিস্তিনী সংগঠন হামাসের সাথে ইসরায়েলের তুমুল যুদ্ধ চলছে।
এদিকে প্যারিসে যুদ্ধবিরতির আলোচনায় ইসরায়েল, মিশর ও কাতারের কর্মকর্তাদের সাথে যোগ দিয়েছেন মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান।
ইসরায়েলী সেনাবাহিনী বলেছে, দক্ষিণ গাজায় বর্তমানের মূল যুদ্ধক্ষেত্র খান ইউনুসে প্রচ- যুদ্ধ শুরু হয়েছে।
হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে, খান ইউনুসে রোববার ইসরায়েলী হামলায় অন্তত ২৪ জন নিহত হয়েছে। এছাড়া এই এলাকা থেকে দিনভর গোলাগুলির শব্দ শোনা গেছে।
প্যারিসে মিসর, ইসরায়েল ও কাতারের কর্মকর্তাদের সাথে সিআইএ’র পরিচালক উইলিয়াম বার্নস বৈঠক করেছেন। ইসরায়েল গঠনমূলক আলোচনার খবর জানিয়েছে। তবে ইসরায়েলী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আলোচনায় এখনও উল্লেখযোগ্য ফাঁক রয়ে গেছে। আগামী দিনগুলোতে আরো আলোচনা চলবে।
একটি নিরাপত্তা সূত্র নিশ্চিত করেছে, যুদ্ধবিরতির বিনিময়ে হামাসের কাছ থেকে জিম্মিদের মুক্তির জন্যে আলোচনা করতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বার্নসকে প্যারিস পাঠিয়েছেন।
এদিকে যুদ্ধের তীব্রতার কারণে জাতিসংঘ মহাসচিব এন্তোনিও গুতেরেস জাতিসংঘের ফিলিস্তিনী শরণার্থী সংস্থার প্রতি সহযোগিতা আরো বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
গত ৭ অক্টোবর হামাসের ইসরায়েলে হামলার সাথে জাতিসংঘের কর্মীরা জড়িত ছিল বলে ইসরায়েলী অভিযোগের পর যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানীসহ কয়েকটি দাতা দেশ ফিলিস্তিনী শরণার্থী সংস্থার জন্যে তহবিলে অর্থ দেয়া আপাতত বন্ধ করে দিয়েছে।
এই প্রেক্ষিতে গুতেরেস দাতা দেশগুলোর প্রতি আবশ্যকীয় সহায়তা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, গাজার মরিয়া জনগোষ্ঠীর তীব্র চাহিদা অবশ্যই পূরণ করতে হবে।
জাতিসংঘের ফিলিস্তিনী শরণার্থী সংস্থার (ইউএনআরডব্লিওএ) প্রধান ফিলিপ্পে লাজ্জারিনি সতর্ক করে বলেছেন, তহবিল কমানোর অর্থ হলো গাজার ত্রাণ কার্যক্রমকে ধ্বংসের কাছাকাছি নিয়ে যাওয়া।
এদিকে জাতিসংঘে ইসরায়েলী দূত গিলাদ এরদান বলেছেন, ইউএনআরডব্লিওএকে দেয়া তহবিল সন্ত্রাসী কাজে ব্যয় হবে।
গিলাদ দাতাদের সংস্থাটি নিয়ে পুরো তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলেছেন।