ঢাকা, এপ্রিল ২০, ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৯:৫৪:০১

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত

রাশিয়ায় অর্থনৈতিক মন্দা

| ৩ অগ্রহায়ন ১৪২৯ | Thursday, November 17, 2022

মস্কো: রাশিয়ায় চলতি অর্থ বছরের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে মোট দেশজ উৎপাদন চার শতাংশ কমে যাওয়ায় দেশটির অর্থনীতিতে মন্দা দেখা দিয়েছে। জাতীয় পরিসংখ্যান সংস্থা রোসস্ট্যাটের বুধবার প্রকাশিত প্রাথমিক হিসেব থেকে এ তথ্য জানা যায়। খবর এএফপি’র।
ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের পর পশ্চিমাদের আরোপিত নিষেধাজ্ঞা মস্কোর অর্থনীতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলার কারণে দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকেও  মোট দেশজ উৎপাদন চার শতাংশ হ্রাস পায়।
জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে অর্থনৈতিক উৎপাদন চার শতাংশ হ্রাস বিশ্লেষকদের প্রত্যাশার চেয়ে কম ছিল। এ তিন মাসে উৎপাদন সাড়ে চার শতাংশ হ্রাস পাবে বলে তারা ধারণা করেছিলেন।
এ সময়ের মধ্যে রাশিয়ার পাইকারি বাণিজ্য ২২.৬ শতাংশ এবং খুচরা বাণিজ্য ৯.১ শতাংশ হ্রাস পায়।
তবে ইতিবাচক দিক হলো এ সময়ে রাশিয়ার নির্মাণ কার্যক্রম ৬.৭ শতাংশ এবং কৃষি উৎপাদন ৬.২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের গোড়ার দিকে রাশিয়ার অর্থনীতি ভালভাবেই চলছিল। ওই সময় দেশটির মোট দেশজ উৎপাদন ৩.৫ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। কিন্তু রাশিয়া ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করায় একের পর এক পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়ে।
রাশিয়ার রপ্তানি ও আমদানিতে বিধিনিষেধ, কর্মীদের ঘাটতি এবং খুচরা যন্ত্রাংশ সরবরাহে নানা সমস্যার মুখে দেশটির অর্থনীতিতে বড় ধরনের চাপ সৃষ্টি করে।
গত ৮ নভেম্বর রাশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংক আভাস দেয় যে, এই বছর দেশটির মোট দেশজ উৎপাদন ৩.৫ শতাংশ হ্রাস পেতে পারে।
রাশিয়ার জিডিপি চলতি বছর যথাক্রমে ৩.৪ শতাংশ এবং ৩.৫ শতাংশ হ্রাস পেতে পারে বলে আইএমএফ এবং বিশ্বব্যাংক ধারণা করছে।