ঢাকা, মে ৪, ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ২৩:১৩:১৭

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত

ইউক্রেনে দীর্ঘ যুদ্ধের প্রস্তুতি নিন : ন্যাটো প্রধান

| ২ আশ্বিন ১৪৩০ | Sunday, September 17, 2023

ফ্রাঙ্কফুর্ট, জার্মানি : ন্যাটো প্রধান জেনস স্টলটেনবার্গ সতর্ক করেছেন যে ইউক্রেন যুদ্ধের কোন দ্রুত সমাপ্তি হবে না। রাশিয়ার বিরুদ্ধে কিয়েভের অব্যাহত পাল্টা আক্রমণের মধ্যে রবিবার প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
জার্মানির ফাঙ্কে মিডিয় গ্রুপের সাথে একটি সাক্ষাৎকারে স্টলটেনবার্গ বলেছেন, ‘বেশিরভাগ যুদ্ধ প্রথম শুরু হওয়ার সময় প্রত্যাশার চেয়ে বেশি সময় ধরে চলে।’
‘সুতরাং আমাদের অবশ্যই ইউক্রেনে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য নিজেদের প্রস্তুত করতে হবে।’
সংঘাত শুরু হয় ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে, যখন মস্কো তার বাহিনী ইউক্রেনে পাঠায়, এতে কয়েক দশকের মধ্যে প্রথমবারের মতো ইউরোপে যুদ্ধ ফিরে আসে।
কিয়েভ জুনে তার পাল্টা আক্রমণ শুরু করে, দক্ষিণ এবং পূর্বে রাশিয়ান অবস্থানের বিরুদ্ধে পিছিয়ে যায়, কিন্তু এতে সীমিত সফলতা লাভ করেছে।
স্টলটেনবার্গ বলেন, আমরা সবাই দ্রুত শান্তি কামনা করছি।
‘তবে একই সময়ে আমাদের অবশ্যই স্বীকার করতে হবে: যদি প্রেসিডেন্ট (ভলোদিমির) জেলেনস্কি এবং ইউক্রেনীয়রা যুদ্ধ বন্ধ করে দেয়, তবে তাদের দেশ আর থাকবে না।’
‘যদি প্রেসিডেন্ট (ভøাদিমির) পুতিন এবং রাশিয়া তাদের যুদ্ধ বন্ধ করে তাহলে আমরা শান্তি ফিরে পাবো।’
ন্যাটোজোটে যোগদানে ইউক্রেনের উচ্চাকাক্সক্ষা সম্পর্কে স্টলটেনবার্গ বলেছেন: ‘এতে কোন সন্দেহ নেই যে ইউক্রেন শেষ পর্যন্ত ন্যাটোতে থাকবে।’
তিনি বলেন, জুলাইয়ে জোটের শীর্ষ সম্মেলনে কিয়েভ ‘ন্যাটোর কাছাকাছি চলে গেছে’।
তিনি বলেন, ‘যখন এই যুদ্ধ শেষ হবে, তখন আমাদের ইউক্রেনের নিরাপত্তার নিশ্চয়তার দরকার হবে। অন্যথায় ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটতে পারে।’
ভিলনিয়াসে জুলাইয়ের শীর্ষ সম্মেলনে, ন্যাটো নেতারা সম্মত হন যে কিছু শর্ত পূরণ হলে ইউক্রেন জোটে যোগ দিতে পারে এবং মার্কিন ও জার্মান কর্মকর্তারা স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন যে এর মধ্যে গণতন্ত্র এবং আইনের শাসন রক্ষার জন্য কিয়েভের সংস্কার অন্তর্ভুক্ত থাকবে।