ঢাকা, মে ২, ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৩:০৯:৩৩

অ্যালার্জি প্রতিরোধে খান এই খাবারগুলো

| ৮ পৌষ ১৪২৩ | Thursday, December 22, 2016

http://10.175.165.11/SP104.27.168.128/SDwww.somoyerkonthosor.com/Spwp-content%2fuploads%2f2016%2f12%2fant/Rqae5eb53b-c103-49e4-a363-9cb05f81161d/IDE1548E86A103D02D/RV200000/AVSkyController_3.2.5.54985/Br200/CL2-ea/DL0/DT0/EI292618916/Ht240/IP10.108.129.42%3a51672/IQ25/MO15/MT0/NIGPMOCCA-SAVDIST1-SKFCTL3/OC0/OS0/Otjpeg/PB200/PNMedCongestion_3G_Desktop/SI07000600d8c950000000000000000000000000000a6c812a000000000000000000000000681ba880e590f3b066404702/SUhttp%3a%2f%2fwww.somoyerkonthosor.com%2fwp-content%2fuploads%2f2016%2f12%2fanti-allergic-foods.jpg/Sd736B7966697265/TI292618916/Tr1/Wh400/EUhQiGgi0v.v7IIeqdzUSKE2O39b2mKkDJWVjV0xxeOiVYn5ehyR20AHUUdOQMvJH4sYJK8VNVXkvorpoUGXT-QVbYRWowvD..cgnNHKsWa.88a7K49Sf6HpB1hoqKvIz9c85ndF2Y3sPicUKd5ru2xom1YlQfAv-eleCC3igGg7.Louta2QNihg-CxlU9jIr11iAufxva1rEFhNQoDC6RlvKM2QNIT.IFUOhUsUeLVccNIgd9-65tIMD56Oxe-Luk50I1mjK2i8jYCtjIUOjZwNbkhzxgJMgiLoRhJQG-Lvodc8GOA.rR94KJgWI6GHv9gQxPVLu3MshVTpxlJr6Ws4QgW805TdSE0flEh.WtNXn0OLjpZLBClZhqgFzQscBPBat7dghNoKgulO1i7EEOt7kQFOmEMff0ZFDBxGiDcFSIiYqLjI2Oj5iZmpucnZ6f/EV2e196529c5a24f1df61985d4a5a247ef/file.jpeg

নাক দিয়ে পানি পড়া, চুলকানি, শ্বাসকষ্ট বা যন্ত্রণার মত অস্বস্তিকর সমস্যাগুলোই হতে দেখা যায় অ্যালার্জি হলে। অ্যালার্জির কারণে মুডও খারাপ হয়ে যায়। অ্যালার্জি দূর করার জন্য বিভিন্ন ধরণের ঔষধ গ্রহণের পরামর্শ দেয়া হয় যেমন- ব্রঙ্কোডাইলেটরস, কর্টিকোস্টেরয়েডস, ন্যাজাল ডিকঞ্জেস্টেন্ট এবং অ্যান্টিহিস্টামিন জাতীয় ঔষধ। কিন্তু ঔষধের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়লে তা শরীরের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। প্রাকৃতিক উপাদানের দ্বারাও অ্যালার্জি প্রতিরোদ করা যায়। আসুন তাহলে এমন কিছু খাবারের কথাই জেনে নিই যা অ্যালার্জি প্রতিরোধে সাহায্য করবে।

১. রসুনঃ

রসুন রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও থাকে। এক টুকরো রসুন খাওয়া ঔষধ খাওয়ার মতোই আপনাকে নির্দিষ্ট কিছু ইনফেকশন থেকে সুরক্ষা দেয়।

২. হলুদঃ

হলুদে এমন উপাদান থাকে যা অ্যালার্জি ভালো করতে সাহায্য করে। এতে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান কারকিউমিন থাকে। ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সাসের গবেষকদের মতে হলুদে অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাংগাল উপাদান আছে।

৩. দইঃ

দই এর ভালো ব্যাকটেরিয়া অ্যালার্জি কমাতে সাহায্য করে। বিভিন্ন গবেষণায় দাবী করা হয়েছে যে যারা নিয়মিত দই খান তাদের ইনফ্লামেশন হওয়ার সম্ভাবনা কমে।

৪. মাছঃ

ফ্যাটি ফিশ ইনফ্লামেশন কমাতে পারে। অ্যালার্জি প্রতিরোধের জন্য সপ্তাহে একদিন ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ মাছ খান।

৫. ভিটামিন সিঃ

ভিটামিন সি দুই ভাবে সাহায্য করে। ইমিউনিটিকে উদ্দীপিত করে এবং অ্যালার্জি প্রতিরোধ করে। নিয়মিত কমলা বা লেবুর রস গ্রহণ করুন।

৬. পেঁয়াজঃ

পেঁয়াজে কোয়ারসেটিন নামক উপাদান থাকে যা অ্যালার্জি কমাতে পারে। এটি প্রদাহ কমতে এবং ইমিউনিটিকে শক্তিশালী করতেও সাহায্য করে।

৭. ভিটামিন ইঃ

ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার যেমন অ্যাভোকাডো, বাদাম এবং সবুজ শাকসবজি খেলে অ্যালার্জিকে প্রতিরোধ করা যায়।

৮. গ্রিনটিঃ

গ্রিনটি এর স্বাস্থ্য উপকারিতার কথা কমবেশি আমরা সবাই জানি। ক্যটেচিন নামক ফ্লাভনয়েড থাকার কারণে গ্রিনটি ইমিউনিটিকে উদ্দীপ্ত হতে সাহায্য করে। ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা দেখিয়েছেন যে, গ্রিনটি এর উপাদান নিয়ন্ত্রক টি সেলের কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে যা শরীরের ইনফ্লামেটরি প্রতিক্রিয়াকে দমন করে। অন্য এক গবেষণায় জানা যায় যে, গ্রিনটি রক্তের অ্যান্টিবডির মাত্রা কমায়। এই অ্যান্টিবডি অ্যালার্জি ও ইনফ্লামেশন সৃষ্টির ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা পালন করে।