ঢাকা, এপ্রিল ১৯, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ০৭:১৪:২৮

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

সুপ্রিমকোর্টে ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার জানাজা অনুষ্ঠিত

| ৮ ফাল্গুন ১৪২৯ | Monday, February 20, 2023

ঢাকা: সুপ্রমিকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি, সাবেকমন্ত্রী ও সদ্য নিবন্ধন পাওয়া তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার জানাজা আজ দুপুর সাড়ে ১২টায় সুপ্রমিকোর্টে প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
জানাজায় প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী, আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিগণ, এটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন, সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি মোমতাজউদ্দিন ফকির, সাবেক সভাপতি ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, জয়নুল আবেদীন, সমিতির সম্পাদক আবদুন নূর দুলাল, সাবেক সম্পাদক এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন, সমিতির সাবেক ও বর্তমান নেতৃবৃন্দ, এটর্নি জেনারেল কার্যালয়ের কর্মকর্তাগণ, সুপ্রিমকোর্টের সিনিয়র এডভোকেট, সুপ্রমিকোর্টের রেজিষ্ট্রার জেনারেল মো. গোলাম রাব্বানী, সুপ্রমিকোর্ট প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ, বিপুলসংখ্যক আইনজীবীসহ মরহুমের শুভাকাক্সক্ষীগণ অংশ নেন।
ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা রোববার ১৯ ফেব্রুয়ারি রাত ১০টার দিকে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৮০ বছর। তিনি স্ত্রী, দুই কন্যাসহ অসংখ্য স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
ঢাকার দোহারের শাহীনপুকুরের নিজ বাড়ীতে শেষ জানাজা পর তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
নির্বাচন কমিশন (ইসি) থেকে সর্বশেষ নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল ‘তৃণমূল বিএনপি’ এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন তিনি। বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যও ছিলেন। ১৯৯১ সালে ও ২০০১ সালে খালেদা জিয়ার সরকারে মন্ত্রী ছিলেন।  ২০১২ সালে বিএনপির সঙ্গে সম্পর্ক চুকিয়ে বিএনএফ নামে নতুন দল গঠন করেন।
এরপর বাংলাদেশ ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স (বিএনএ) এবং বাংলাদেশ মানবাধিকার পার্টি (বিএমপি) নামে দুটি নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম গড়েন নাজমুল হুদা। পরে ‘তৃণমূল বিএনপি’ নামে নতুন দল করেন।