ঢাকা, মে ৭, ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৫:৩১:১৪

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত

স্কটল্যান্ডে মুসলমান নারী পুলিশের জন্য হিজাব

| ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৩ | Wednesday, June 8, 2016

সূত্র-বিবিসি

 

হিজাব পরিহিত লন্ডনের পুলিশ বাহিনীর কয়েকজন মুসলমান নারী সদস্য। ছবি : বিবিসি

পুলিশ বাহিনীতে যোগদানে মুসলমান নারীদের উদ্বুদ্ধ করতে ভিন্ন রকম পরিকল্পনা নিয়েছে স্কটল্যান্ড। দেশটিতে পুলিশ বাহিনীর উর্দির ঐচ্ছিক অংশ হিসেবে হিজাব যুক্ত করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।

পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নির্দিষ্ট নকশার হিজাব নিয়ে কাজ করছে পুলিশ বাহিনী। এই হিজাব মাথা ও গলা ঢেকে রাখলেও মুখ উন্মুক্ত রাখবে।

অবশ্য বর্তমানেই স্কটল্যান্ডের মুসলিম নারী সদস্যরা চাইলে হিজাব পরতে পারেন। এ জন্য জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তার অনুমতি নিতে হয়।

স্কটল্যান্ডের পুলিশ বাহিনী চায়, সেখানে আরো এশীয় এবং কৃষ্ণাঙ্গ মানুষ যুক্ত হোক। অবশ্য এ লক্ষ্যে লন্ডন শহরের পুলিশ ১০ বছর আগেই হিজাব পরার অনুমতি দিয়েছে।

স্কটল্যান্ডের পুলিশের হিসাব অনুযায়ী, কৃষ্ণাঙ্গ, এশীয় ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ১২৭ প্রার্থী ২০১৫-১৬ বর্ষে পুলিশ বাহিনীতে যোগ দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। মোট আগ্রহী প্রার্থীর আড়াই শতাংশ এটি। স্কটল্যান্ডের আইন অনুযায়ী পুলিশ বাহিনী ৪ শতাংশ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ অন্তর্ভুক্ত করতে ৬৫০ জন সদস্য প্রয়োজন।

স্কটল্যান্ড পুলিশের চিফ ইন্সপেক্টর অ্যানা বেল বলেন, চলতি বছর দেশটির বাহিনীর নারী পুলিশ যোগ দেওয়ার ১০১তম বার্ষিকী। বাহিনীতে আরো নারীর অংশগ্রহণ চাওয়া হচ্ছে। আর নারীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর একটি উপায় হলো হিজাব পরার অধিকার দেওয়া।

স্কটল্যান্ড পুলিশ বাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়, হিজাব পরিধানের অনুমতি দেওয়া হলে তা উর্দিরই অংশ হবে। আর এটি বাস্তবায়িত হলে এশীয় ও কৃষ্ণাঙ্গ প্রার্থীদের বাধা দূর হবে। তবে পুলিশ বাহিনী আরো জানিয়েছে, খুব দ্রুত এ সমস্যার সমাধান হচ্ছে না।