ঢাকা, মে ২, ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ০৭:১৫:৩৫

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত

সর্ব ধর্মীয় মঞ্চ করছে সরকার

| ১৪ বৈশাখ ১৪২৩ | Wednesday, April 27, 2016

ধর্মীয় উপাসনালয়

ধর্মীয় জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে দেশের সব ধর্মের লোকের মধ্যে সম্প্রীতি বাড়ানোর লক্ষ্যে নতুন একটি মঞ্চ  করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এরই অংশ হিসেবে দেশের প্রতিটি এলাকায় সব ধর্মের প্রতিনিধির সমন্বয়ে একটি সর্ব ধর্মীয় সংগঠন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে এ উদ্যোগটি সরাসরি মনিটরিং করছে পুলিশ সদর দফতর। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন শুরু হচ্ছে আগামী ২৮ এপ্রিল বৃহস্পতিবার। এদিন, রাজধানীতে বিভিন্ন ধর্মের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে ‘ধর্মীয় সম্প্রীতি সম্মেলন’ অনুষ্ঠিত হবে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বাংলা ট্রিবিউনকে এ তথ্য জানান।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, হঠাৎ করেই বিভিন্ন সম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনা ঘটছে। অতীতে বাংলাদেশের চিত্র এমন ছিল না। ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে যেন কোনও ধরনের সংঘাত যেন আর না ঘটে, এ জন্য সবাই মিলে মিশে থাকা প্রয়োজন। তিনি আরও বলেন, আগামী বৃহস্পতিবার একটি সম্মেলন হবে। সেখানে বিভিন্ন ধর্মের লোক থাকবেন। এরপর প্রতি বিভাগীয় জেলা শহরেও এমন সম্মেলন করা হবে। সব ধর্মের লোক মিলিয়ে একটি মঞ্চ তৈরি করা হবে। যেখানে সবাই মিলেমিশে থাকবেন। আমরা একটি প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছি। এর মাধ্যমে এলাকার মধ্যে কোনও ধরনের সমস্যা থাকলে সবাই মিলে সহজে সমাধান করতে পারবেন।

জানা গেছে, বৃহস্পতিবার বিভিন্ন ধর্মের প্রায় ১ হাজার নেতাকে নিয়ে রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে ‘ধর্মীয় সম্প্রীতি সম্মেলন’ । এ সম্মেলনের পর বিভাগীয়, জেলা পর্যায়েও হবে একই রকম সম্মেলন। এলাকাভিত্তিক ধর্মীয় নেতাদের নিয়ে সাংগঠনিক তৎপরতার জন্য কমিটিও  গঠন করা হবে।
সূত্র-http://www.banglatribune.com/national/news/99771/%E0%A7%A8%E0%A7%AE-%E0%A6%8F%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B2-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC-%E0%A6%A7%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%80%E0%A7%9F-%E0%A6%AE%E0%A6%9E%E0%A7%8D%E0%A6%9A-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%9B%E0%A7%87