ঢাকা, এপ্রিল ২৯, ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৭:৪৫:০৮

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত

সমুদ্রতলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ৩ যুদ্ধ বিমান

| ২৭ ফাল্গুন ১৪২২ | Thursday, March 10, 2016

সমুদ্রতলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ৩ যুদ্ধ বিমান

ঢাকা: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় অনেক ফাইটার প্লেন ভূপাতিত হয়ে। যার অনেকগুলোর অবশিষ্টাংশ এখনও রয়েছে সমুদ্রের গভীরে। এক সময়কার শক্তিশালী এমন ৩টি যুদ্ধ বিমান এখন দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের সলোমন দ্বীপ উপকূলে সুপ্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে।

শক্তিশালী প্লেনগুলো সময় পরিক্রমায় সাগরতলে বিভিন্ন পর্যায়ে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়েছে। মরিচা ধরা দেহাবশেষে জন্মেছে রঙিন প্রবাল। কোনো কোনো প্লেনের ধ্বংসাবশেষের মধ্যে রয়েছে ক্রুদের দেহাবশেষও।

ধ্বংসপ্রাপ্ত প্লেনগুলোর ছবি তুলতে কানাডিয়ান আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফার ক্রিস্টোফার হ্যামিলটন একটি ডাইভিং অভিযানে সলোমন দ্বীপপুঞ্জে যান। এর আগে এসব ধ্বংসাবশেষের অস্তিত্ব কেবল স্থানীয় লোকেরাই জানতো।

ধ্বংসপ্রাপ্ত বিমানগুলোর মধ্যে রয়েছে, জাপানিজ মিতসুবিশি এ৬এম জিরো লং রেঞ্জার জঙ্গি বিমান, আমেরিকা গ্রুমান এফ৬এফ ৩-হেলক্যাট ও একটি বোয়িং বি-১৭ ফ্লাইং।

হ্যামিলটন জানান, তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের দুর্গম ও বিস্মৃত কিছু ধ্বংসাবশেষের খোঁজে নিউজিল্যান্ড থেকে ভানুয়াতু, সলোমন দ্বীপপুঞ্জ ও পাপুয়া গতিপথে ছয়মাসের একটি সমুদ্রযাত্রার পরিকল্পনা করেছিলেন।