ঢাকা, মে ২, ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ০৪:০০:৩৬

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত

সব রোহিঙ্গা ফিরতে পারবে না : মিয়ানমার

| ৩০ ভাদ্র ১৪২৪ | Thursday, September 14, 2017

 

নতুন করে সহিংসতা শুরুর পর রাখাইন রাজ্যের ১৭৬টি রোহিঙ্গা মুসলিম গ্রাম এখন জনমানবশূন্য বলে জানিয়েছে মিয়ানমার।

বৌদ্ধ অধ্যুষিত দেশটির প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র জ হাতয়ের বরাত দিয়ে ভারতের হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, রাখাইনের তিনটি শহরতলিতে মোট ৪৭১টি গ্রাম রয়েছে। এর মধ্যে ১৭৬টি গ্রামে কোনো মানুষ নেই। আশপাশের ৩৪টি গ্রাম থেকেও লোকজন পালিয়ে চলে যাচ্ছে। তারা প্রতিবেশী দেশগুলোতে গিয়ে আশ্রয় নিচ্ছে।

প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র অবশ্য ‘রোহিঙ্গা’ শব্দটি ব্যবহার করেননি।

জ হাতয় আরো বলেন, যারা পালিয়ে গেছে, তাদের সবাইকে ফিরতে দেওয়া হবে না। তাদের যাচাই-বাছাই করা হবে। যাচাই-বাছাই শেষে তাদের দেশে ফিরতে দেওয়া হবে।

মিয়ানমার সরকারের দাবি, গত ২৫ আগস্ট রাখাইনে রোহিঙ্গা বিদ্রোহী জনগোষ্ঠী দুই ডজনের বেশি সেনা ও পুলিশ ক্যাম্পে হামলা চালায়। এর পরই হামলা-নির্যাতন-ধর্ষণের শিকার প্রায় তিন লাখ ৭০ হাজার রোহিঙ্গা মুসলিম বিপদসংকুল পথ পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে চলে আসে।

পালিয়ে আসা বস্তুচ্যুত রোহিঙ্গারা অভিযোগ করেছেন, বৌদ্ধ অধ্যুষিত মিয়ানমারের সেনাবাহিনী পুরুষদের ধরে ধরে নিয়ে হত্যা করছে, নারীদের ধর্ষণ করছে আর মুসলিম অধ্যুষিত গ্রামগুলো জ্বালিয়ে দিচ্ছে।

মুসলিম রোহিঙ্গা বিদ্রোহীরাই বাড়িঘরে আগুন দিচ্ছে—মিয়ানমার সরকারের পক্ষ থেকে এমন দাবি করা হলেও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা জানিয়েছে, এরই মধ্যে এই সহিংসতার শিকার হয়ে প্রায় তিন হাজার রোহিঙ্গা প্রাণ হারিয়েছেন।