ঢাকা, মে ৭, ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৮:২৭:৫৫

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত

মুমতাজ কাদরির ফাঁসিতে উত্তাল পাকিস্তান

| ১৮ ফাল্গুন ১৪২২ | Tuesday, March 1, 2016

মুমতাজ কাদরির ফাঁসিতে উত্তাল পাকিস্তান

আন্তর্জাতিক ডেস্ক ০১ মার্চ ২০১৬, ৩:৪১ অপরাহ্ন

Print ঢাকা: পাকিস্তানে ফাঁসি হওয়া অপরাধী মুমতাজ কাদরির পক্ষে ব্যাপক বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। পাঞ্জাবের গভর্নর সালমান তাসিরকে হত্যার দায়ে মুমতাজ কাদরি মৃত্যুদণ্ডের সাজা হয়। মুমতাজ কাদরির মৃত্যুদণ্ড কার্যকরে পাকিস্তানের মানুষ আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছেন বলে দাবি বিক্ষোভকারীদের।

মঙ্গলবার মুমতাজ কাদরিকে রাওয়ালপিন্ডিতে দাফন করা হবে। মুমতাজ কাদরির জানাযায় হাজারো মানুষ শরিক হতে পারে। মুমতাজ কাদরি ছিলেন পাঞ্জাব গভর্নর সালমান তাসিরের দেহরক্ষী। সালমান তাসির পাকিস্তানের ব্লাসফেমি আইনের সমালোচক ছিলেন। এ কারলে মুমতাজ কাদরি ২০১১ সালে সালমান তাসিরকে এক জনাকীর্ণ বাজারে হত্যা করেন। পরে হত্যার দায় স্বীকার করে নিয়েছিলেন মুমতাজ কাদরি। ২০১২ সালে মুমতাজ কাদরির মৃত্যুদণ্ডের রায় হয়।

সোমবার পাকিস্তানের করাচী, লাহোর, ইসলামাবাদে মুমতাজ কাদরির সমর্থনে শান্তিপূর্ণ র্যা লি বের হয়। মুমতাজ কাদরির পক্ষে সমর্থন জানানো কিছু বিক্ষোভকারী রাস্তায় গাড়ির চাকা জ্বালিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে। সরকার বিরোধী স্লোগান দেন।

মুমতাজ কাদরির দাফন ঘিরে দেশব্যাপী নেয়া হয়েছে কঠোর নিরাপত্তা। যা আগামী শুক্রবার পর্যন্ত বহাল থাকবে।

প্রসঙ্গত, পাকিস্তানে ব্লাসফেমি একটি কালো আইন। অমুসলিমরা এই আইনের শিকার বেশি হয়। পাকিস্তানে বসবাসকারী সংখ্যালঘু খ্রিস্টান ও হিন্দুদের টার্গেট করে এই আইন প্রয়োগ করা হয়। এই আইনের অপপ্রয়োগে রাস্তার ভিখারি থেকে শুরু করে প্রতিবন্ধী পর্যন্ত বাঁচতে পারে না। এ কারণে আইনটির সংশোধন চান পাকিস্তানের বহু শিক্ষাবিদ, বুদ্ধিজীবী ও সুশীল সমাজ।