ঢাকা, এপ্রিল ২৭, ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ২০:১২:২৬

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত

মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় সেনাদের অবদানকে স্মরণ করে ভারতে বাংলাদেশের কর্মসূচি

| ৫ চৈত্র ১৪২২ | Saturday, March 19, 2016

বাংলাদেশের পতাকা

১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় সেনাদের অবদানের কথা স্মরণ করে এবং তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বাংলাদেশ সরকার ভারতের ৮টি স্থানে বিশেষ কর্মসূচির আয়োজন করতে যাচ্ছে। বৃহস্পতিবার (১৭ মার্চ) ত্রিপুরায় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী একেএম মোজাম্মেল হক এ ঘোষণা দেন বলে খবর প্রকাশ করেছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ওয়ান ইন্ডিয়া।

বৃহস্পতিবার মোজাম্মেল হকের নেতৃত্বে ৮ সদস্যবিশিষ্ট প্রতিনিধি দল মুক্তিযুদ্ধের স্মরণে ত্রিপুরার রাজ্য সরকার নির্মিত একটি পার্ক পরিদর্শন করেন। আগরতলা থেকে ১৩০ কিলোমিটার দূরে দক্ষিণ ত্রিপুরার ইন্দো-বাংলা সীমান্তের কাছে চোট্টাখোলা গ্রামে পার্কটি অবস্থিত। ১৯৭১ সালে গেরিলা বাহিনী এখানে একটি ক্যাম্প স্থাপন করেছিল এবং পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল। এ গ্রামটিতে মুক্তিযুদ্ধের স্মরণে পার্ক ছাড়া একটি জাদুঘরও রয়েছে।
পার্কটি পরিদর্শনে গিয়ে ত্রিপুরার সাংবাদিকদের মোজাম্মেল হক বলেন, ‘আমাদের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করেছেন এমন ভারতীয় সেনাদের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। আর তাই তাদের সম্মানে আমাদের সরকার ভারতের আটটি স্থানে অনুষ্ঠান আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এরইমধ্যে ভারত সরকারকে আমরা আমাদের সিদ্ধান্তের কতা জানিয়েছি এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে অনুষ্ঠানমালা চূড়ান্ত করেছি।’
ওয়ান ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ত্রিপুরাকে সদর দফতর হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। যুদ্ধের সময় ত্রিপুরায় ১৪ লাখ শরণার্থীকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছিল যা রাজ্যটির সেসময়কার মূল জনসংখ্যার চেয়ে বেশি। সূত্র: ওয়ান ইন্ডিয়া, পিটিআই