ঢাকা, এপ্রিল ২৯, ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৪:১২:৫৩

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত

বোমা মেরেও এই হিন্দু মন্দিরকে ওড়াতে পারেনি পাকিস্তান

| ২৯ ফাল্গুন ১৪২২ | Saturday, March 12, 2016

দেশজুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বহু দেব-দেবীর মন্দির সেই মন্দিরগুলির মাহাত্মের কথা লোকমুখে শুনেই ঈশ্বরের প্রতি সাধারণ মানুষের বিশ্বাস ও ভক্তি জন্মায়৷ এক-একটি মন্দিরের ইষ্টদেবতা আবার বিশেষ কারণে বিশেষ জাগ্রত৷ তবে রাজস্থানের জয়সলমেরের তানোত মাতা মন্দিরের সঙ্গে হয়তো বাকিদের তুলনা চলে না৷ মাতা সতীর অন্যতম শক্তিপিঠ হিসেবে হিংলাজ মাতার পুজো হয় এই মন্দিরে

প্রায় ১২০০ বছরের পুরনো এই মন্দিরটি ভারত-পাক সীমান্তে অবস্থিত হওয়ায় এখন ভারতীয় সেনার কড়া নিরাপত্তার মধ্যে থাকে৷ ১৯৬৫ সালে ভারত-পাক যুদ্ধের সময় মন্দিরটি ধ্বংস করে দিতে চেয়েছিল পাকিস্তান৷ মন্দিরটিকে টার্গেট করে প্রায় ৪৫টি বোমাও ফেলা হয়ে ছিল৷ গ্রামটিতে তিনশোরও বেশি বোমা নিক্ষেপ করা হয়৷ কিন্তু বিস্ময়কর হল, মন্দিরটির গায়ে আঁচও লাগাতে পারেনি পাক সেনা৷ কারণ মন্দির চত্বরে ফেলা ৪৫ টি বোমার একটিও ফাটেনি৷ 

গ্রামবাসী ক্ষতিগ্রস্থ হলেও মন্দিরটি অক্ষত থেকে যায়৷ তারপর থেকেই মন্দির রক্ষণের দায়িত্ব ভারতীয় সেনার হাতে তুলে দেওয়া হয়৷ সেনারা এখানেই মনোকামনা পূরণের জন্য পুজো দেন৷ না ফাটা বোমাগুলি একত্রিত করে মন্দিরের গায়েই গড়ে তোলা হয়েছে একটি জাদুঘর৷ জাদুঘরের গায়ে লেখা, দুষ্টের দমন করেন দেবী