ঢাকা, মে ৮, ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ০৪:২০:০৮

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত

ধ্বংস মন্দির, ভীত পাক-সংখ্যালঘুরা

| ২১ কার্তিক ১৪২২ | Thursday, November 5, 2015

করাচির একটি একশ বছরের পুরানো মন্দির প্রোমোটারের বুলডোজারের ধাক্কায় গুঁড়িয়ে যাওয়ায় ক্ষোভে ফুঁসছেন পাকিস্তানের হিন্দুরা। আসিফ আলি জারদারির দেশের বাণিজ্য নগরীর সোলজার বাজারের শ্রীরাম পীর মন্দির তো বটেই, সংলগ্ন একাধিক বাড়িও ওই জমি-লোভী প্রোমোটার বুলডোজার চালিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়েছেন। আশ্রয়টুকু হারিয়ে চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন প্রায় ৪০ জন। পাক সংবাদপত্র দি এক্সপ্রেস ট্রিবিউন-এর খবর, ওই মন্দির ও আশপাশের বসতি ভাঙার ওপর স্থগিতাদেশ জারির আর্জি জানিয়ে পেশ হওয়া আবেদনের শুনানি চলছিল পাকিস্তানের সিন্ধ হাইকোর্টে। কিন্তু রায় বেরনো অবধি অপেক্ষা করতে রাজি নন ওই প্রমোটার। মন্দির ভাঙার প্রতিবাদে গতকালই করাচি প্রেস ক্লাবে বিক্ষোভ দেখান পাকিস্তান হিন্দু কাউন্সিলের সদস্যরা। মন্দির ভাঙা রুখতে স্থানীয় প্রশাসন নিষ্ক্রিয় বলেও তাঁরা তুমুল ক্ষোভ জানিয়েছেন। সংবাদপত্রটি জনৈক প্রকাশকে উদ্ধৃত করে বলেছে, ওরা মন্দির গুঁড়িয়ে দিয়ে আমাদের দেবদেবীদের অপমান করেছে। স্থানীয় হিন্দুদের অভিযোগ, হিন্দু দেবদেবীদের মূর্তি থেকে সোনার অলঙ্কার, গহনা, মুকুট খুলে নিয়ে গিয়েছে মন্দির ভাঙতে আসা লোকজন। লক্ষণ নামে আরেকজন বলেছেন, আমি বাধা দিতে গেলে ওরা আমার মাথায় বন্দুকের বাঁট দিয়ে আঘাত করে। আমি ওদের বলি, আমাদের দেবদেবীদের অপবিত্র না করে বরং আমায় মেরে ফেল। শোনা যাচ্ছে, হিন্দু সংগঠনগুলি পাক সরকারকে বলেছে, আতঙ্ক, ত্রাসের রাজত্বে তারা আর পাকিস্থানে থাকতে নারাজ। অতএব তাদের ট্রেনের টিকিটের ব্যবস্থা করা হোক। তারা ভারতে চলে যেতে চান।