ঢাকা, এপ্রিল ২৯, ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৪:৫০:১৩

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত

জাতিসংঘের সাবেক প্রধান বুট্রোস ঘালি আর নেই

| ৬ ফাল্গুন ১৪২২ | Thursday, February 18, 2016

জাতিসংঘ, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ (বাসস) : জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বুট্রোস বুট্রোস ঘালি আর নেই। তিনি মঙ্গলবার মিশরের রাজধানী কায়রোতে পরলোকগমন করেন। তার বয়স হয়েছিল ৯৩ বছর।
১৯৯২ সালে আফ্রিকা থেকে প্রথমবারের মত জাতিসংঘের মহাসচিব হন মিশরীয় এ কূটনীতিক । তবে পাঁচ বছর পর অপ্রত্যাশিতভাবে তার মেয়াদ শেষ হয়। কারণ যুক্তরাষ্ট্র তার দ্বিতীয় মেয়াদের বিরুদ্ধে ভেটো দেয়।
জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি-মুন তাকে শ্রদ্ধাভাজন রাষ্ট্রনায়ক ও আন্তর্জাতিক আইনের বিশেষজ্ঞ বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, ‘জাতিসংঘে তার অঙ্গীকার ছিল প্রশ্নাতীত। তিনি সংস্থায় যে চিহ্ন রেখে গেছেন তা অমোচনীয়।’
সোমালিয়া, রুয়ান্ডা, মধ্যপ্রাচ্য ও সাবেক যুগোস্লাভিয়ায় যখন কঠিন সময় চলছিল ঠিক তখনই মিশরের সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী বুট্রোস ঘালি জাতিসংঘ প্রধানের দায়িত্ব নেন।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদ তার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, এই মহান মিশরীয় ও জাতিসংঘের মহান সেবক বিশ্বব্যাপী সংঘাত বন্ধ ও শান্তি রক্ষায় নিরলস কাজ করেছেন।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রী ফিলিপ হ্যামন্ড বলেন, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বুট্রোস-ঘালির অবদান দীর্ঘদিন স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের কূটনীতিকরা বুট্রোস ঘালির স্মরণে কয়েক মুহূর্ত নীরবতা পালনের মধ্য দিয়ে নিউইয়র্কে বৈঠক শুরু করেন।
জাতিসংঘের ৬ষ্ঠ মহাসচিব ছিলেন বুট্রোস ঘালি। তিনি ১৯২২ সালের ১৪ নভেম্বর কায়রোর একটি কপটিক খ্রীস্টান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কায়রো বিশ্ববিদ্যালয় ও প্যারিসে পড়াশোনা করেন। ফ্রান্সের সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিল আজীবনের।