১.প্রতিবার ভোটের ধারা বা প্রবণতা জানায় কমিশন। এবার তা জানানো হবে না ৷
২.গণনাকেন্দ্রগুলির বাইরে থাকবে না ডিসপ্লে বোর্ড ৷
৩.প্রযুক্তিগতভাবেও জানানো হবে না ভোটের ধারা ৷
৪.সংবাদমাধ্যম থাকবে মিডিয়া সেন্টার পর্যন্তই। গণনা কেন্দ্রের ভিতরে গিয়ে ৫.ভোটের আপডেট সংগ্রহে কড়া নিষেধাজ্ঞা ৷
৬.গণনা শেষে জেলা থেকে ফলাফল আসার পর তা ওয়েবসাইটে প্রকাশ ৭.করবে সিইও-র দফতর ৷
৮.গণনা শুরুর পর সেখানে ঢুকতে পারবেন না কোনও এজেন্ট। শারীরিক ৯.অসুস্থতা ছাড়া গণনা শেষের আগে বেরনোতেও নিষেধাজ্ঞা ৷
১০.গণনার মাঝপথে এজেন্ট পরিবর্তন নয় ৷
১১.বাইরে থেকে গণনা কেন্দ্রে জল ও খাবার দেওয়া যাবে না ৷
অর্থাত ভোটের ফল জানা যাবে গণনা শেষ হওয়ার বহু পরে। স্বাভাবিকভাবেই কমিশনের ফতোয়ায় ক্ষুব্ধ রাজনৈতিক দলগুলি। এরজেরেই বুধবার গণনা নিয়ে উলুবেড়িয়া এসডিও-র ডাকা বৈঠক ভেস্তে যায়। কমিশনের সিদ্ধান্তে অসন্তোষ প্রকাশ করে প্রথমে বৈঠক ছেড়ে বেরিয়ে যায় তৃণমূল কংগ্রেস। এরপর একে একে বৈঠক ছাড়ে অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলিও।
অন্যান্য জেলাতেও কমিশনের এই ফতোয়া নিয়ে অসন্তোষ বাড়ছে। নির্বাচন শান্তিতে শেষ করেও শেষ বেলায় কমিশনের এই পিছু হঠা নিয়ে তাই প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।