ঢাকা, মে ৮, ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ০৩:২৯:৫৫

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত

অটিজম মোকাবেলায় ব্যবস্থা গ্রহণে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি সায়মা ওয়াজেদের আহ্বান

| ১৮ ফাল্গুন ১৪২২ | Tuesday, March 1, 2016

নয়াদিল্লী: অটিজম সংক্রান্ত জাতীয় পরামর্শক কমিটির সভাপতি সায়মা ওয়াজেদ হোসেন ‘অটিজম স্পেক্ট্রাম ডিসঅর্ডার’ (এএসডি) মোকাবিলা এবং যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে দেশ-ভিত্তিক অগ্রাধিকার চিহ্নিত করারও জন্য বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের ‘অটিজম স্পেক্ট্রাম ডিসঅর্ডার’ (এএসডি) সংক্রান্ত কৌশল চূড়ান্তকরণের লক্ষ্যে গত ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ভারতের নয়াদিল্লীতে অনুষ্ঠিত গ্রুপ বৈঠকে তিনি একথা বলেন।
বৈঠকে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর প্রতিনিধিরা সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর জন্য ‘এএসডি’ সংক্রান্ত অগ্রাধিকার ও কর্মপরিকল্পনা প্রস্তুতের ব্যাপারে একমত হন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সার্বিক মানসিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত কর্মপরিকল্পনা ২০১৩-২০২০, এই কৌশলে অনুসরণ করা হয়েছে।
সায়মা ওয়াজেদ হোসেন তাঁর বক্তব্যে অটিজম ও অন্যান্য প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ তুলে ধরেন।
পরে ২৭ ফেব্রুয়ারি সায়মা ওয়াজেদ হোসেন “এডুকেশন ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট : এমপাওয়ারয়িং ইন্ডিভিজুয়ালস উইথ মাল্টিপল ডিজএ্যাবিলিটি” সংক্রান্ত ২য় আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন।
সায়মা ওয়াজেদ হোসেন তাঁর বক্তব্যে প্রতিবন্ধকতায় আক্রান্ত মানুষদের অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত নীতিমালা ও কর্মসূচি তুলে ধরেন।
এসব ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব সাফল্য উল্লেখ করে তিনি সারাদেশে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য সুনির্দিষ্টভাবে মাতাপিতা, শিক্ষক ও বিশেষজ্ঞদের ভূমিকার প্রশংসা করেন।
এক্ষেত্রে তিনি বাংলাদেশে কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন ও এর সাথে সম্পৃক্ত বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ভূমিকা তুলে ধরেন।