৪ এপ্রিল বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গনশিক্ষা কার্যক্রম-৫ম পর্যায় শ্রেষ্ঠ শিক্ষক ও শিক্ষার্থী-২০১৮ এবং বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা-২০১৯ এর পুরুষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল ) বিকালে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গনশিক্ষা কার্যক্রম-৫ম পর্যায় শ্রেষ্ঠ শিক্ষক ও শিক্ষার্থী-২০১৮ এবং বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা-২০১৯ এর পুরুষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি আরও বলেন, সবচেয়ে বড় বিষয় হলো আমরা সকলেই মানুষ । আমি পুরুষ আপনি নারী কিংবা অন্যান্য বিষয় রয়েছে। সৃষ্টির সেরা জীব হিসাবে আমরা পৃথিবীতে এসেছি এটা আমাদের সুভাগ্য।
এসময় হিন্দু ধর্মীয় কল্যান ট্রাষ্টের ট্রাষ্টি পরিতোষ কান্তি সাহা এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রশাসক রাব্বী মিয়া, অন্যান্য অতিথীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সেলিম রেজা, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার অহিন্দ্র কুমার মন্ডল,সহকারী পরিচালক শ্যামল চক্রর্বতী, হিন্দু হেরিটেজ ফাউন্ডেশন কেন্দ্রীয় কমিটির সেক্রেটরী জেনারেল মানিক চন্দ্র সরকার, জেলা পুজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সুজন কুমার সাহা, দৈনিক কালের কন্ঠ পত্রিকার সাংবাদিক দিলিপ কুমার মন্ডল প্রমূখ ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ব্জেলা প্রশাসক রাব্বী মিয়া বলেন, আমরা মানুষ যে যেই ধর্মের অনুসারী হয়না কেন, সকলের উচিত স্বস্ব ধর্মকে পালন করা আর অন্যের ধর্মকে সম্মান করা।
আমি যদি নিজের ধর্মকে পালন না করি সম্মান না করি তাহলে কীভাবে অন্যের ধর্মকে সম্মান করব। প্রতিটি ধর্মগ্রন্থ সকল কিছুতে সুন্দর সুন্দর বানী মানবতার কল্যানে রেখেছে । আমরা যদি সেটা নাবুঝি তাহলে ধর্মগুরু’র দারস্থ হওয়া ধরকার।
কিন্তু এর আগে আমাদের সেই বিষয়টি ভালো করে বুঝে শুনে যেতে হবে। আমাদের নিজের ভালোটা নিজের বোঝা উচিত নিজের ধর্মটা নিজের ভালো বোঝা উচিত । আমরা যদি একে অন্যের ধর্মকে সম্মান করি তাহলে আমাদের মাঝে এত হানাহানি থাকবে না।
আমার একটা অনুরোধ আপনা সবাই স্বস্ব ধর্মগ্রন্থ গুলো অনুসরণ করুন তাতে যে ভাষাই লেখা থাকুক সেটাকে বাংলা ভাষায় অনুবাদ করে করে অর্থসহ পড়বেন ।