ঢাকা, মে ৬, ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ২৩:৫৪:৩৮

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

সাক্কুকে শপথ পড়ালেন প্রধানমন্ত্রী

| ২৮ বৈশাখ ১৪২৪ | Thursday, May 11, 2017

 

শপথ নিলেন সম্প্রতি নির্বাচিত কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের (কুসিক) মেয়র মনিরুল হক সাক্কু। আজ বৃহস্পতিবার সকালে গণভবনে তাকে শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

গত ৩০ মার্চ কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ৬৮ হাজার ৭৯৫ ভোট পেয়ে ফের মেয়র নির্বাচিত হন বিএনপির মোননীত প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কু। ভোটে তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থী আঞ্জুম সুলতানা সীমাকে পরাজিত করেন।

এর আগে ২০১২ সালের ৫ জানুয়ারি কুমিল্লা সিটির প্রথম ভোট হয়। সেখানেও এবারের সরকার দলীয় প্রার্থী সীমার বাবা ও আওয়ামী লীগের প্রার্থী অধ্যক্ষ আফজল খানকে পরাজিত করেন।

একই দিন শপথ নেন কুমিল্লা সিটির সংরক্ষিত ও ওয়ার্ড কাউন্সিলররা। তাদের শপথ পড়ান স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন।

গত মাসের ২০ এপ্রিল সাক্কুর মেয়র নির্বাচিত হওয়ার গেজেট প্রকাশ করে স্থানীয় সরকার বিভাগকে ব্যবস্থা নেয়ার চিঠি দেওয়া হয়। গেজেট প্রকাশের এক মাসের মধ্যে শপথ নেওয়ার বিধান রয়েছে। সেই অনুসারে আজ বৃহস্পতিবার শপথ নেন তিনি।

সাক্কুকে নিয়ে দেশের মোট ১১টি সিটি করপোরেশনে মেয়র হিসেবে বিএনপি’র সংখ্যা হবে ৬। সাক্কু ছাড়া অন্যরা হলেন গাজীপুরে এম এ মান্নান, রাজশাহীতে মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, খুলনায় মনিরুজ্জামান মনি, বরিশালে আহসান হাবিব কামাল এবং সিলেটে আরিফুল হক।

এই মেয়ররা ২০১৩ সালে নির্বাচিত হবার পর দায়িত্ব পালনে নানাভাবে ঝামেলায় পড়েছেন সন্ত্রাস ও নাশকতার মামলার কারণে। মামলায় অভিযোগপত্র দেয়ার পর একাধিক মেয়রকে একাধিকবার বরখাস্ত করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। উচ্চ আদালত একাধিকবার সেই আদেশ স্থগিতও করেছেন।