ঢাকা, মে ৮, ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ০৩:৩৫:৫৫

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

শুদ্ধাচারকে জাতীয় অভ্যাসে পরিণত করতে হবে : মেনন

| ৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৪ | Tuesday, May 23, 2017

ঢাকা : শুদ্ধাচারকে জাতীয় অভ্যাসে পরিণত করার আহবান জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন।
তিনি বলেন, শুদ্ধাচার মানে নৈতিকতা ও সততা দ্বারা প্রভাবিত আচরণগত উৎকর্ষ। এর মধ্য দিয়ে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা যেমন নিশ্চিত হয় তেমনি সহজে ও স্বাচ্ছন্দ্যে জনসেবা নিশ্চিত হয় তাই শুদ্ধাচারকে জাতীয় অভ্যাসে পরিণত করতে হবে।
রাশেদ খান আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর মহাখালীর হোটেল অবকাশে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় আয়েজিত ‘জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল: অংশীজন কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব এস এম গোলাম ফারুকের সভাপতিত্বে কর্মশালায় মন্ত্রণায়ের অতিরিক্ত সচিব মো. ইমরান, বিটিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. নাসির উদ্দিন, বিপিসির চেয়ারম্যান আখতারুজজামান খান কবির মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সোলতান আহমেদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
রাশেদ খান মেনন বলেন, শুদ্ধাচারের অন্যতম বিষয় হলো, সিদ্ধান্ত গ্রহণে সক্ষমতা অর্জন; ‘সদয় সিদ্ধান্তের জন্য প্রেরণ করা হলো’ নোট দিয়ে অনেক কর্মকর্তা ফাইল ফরোয়ার্ড করে দেন, এতে করে এক পর্যায়ে সব সিদ্ধান্ত দেয়ার দায়িত্ব এসে পড়ে প্রধানমন্ত্রীর উপর। যার ফলে প্রধানমন্ত্রীর উপর অত্যধিক চাপ সৃষ্টি হয় এবং কাজে স্থবিরতা ও দীর্ঘসূত্রিতার সৃষ্টি হয়, যা মন্ত্রণালয়ের পারফরমেন্সে প্রভাব ফেলে এবং বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে পিছিয়ে পড়তে হয়। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।