শুক্রবার রাতে উপজেলার নিজামপুর ইউনিয়নের বসন্তপুর গ্রামের ঋষিপল্লীতে এ হামলায় জড়িত সন্দেহে ছয়জনকে আটক করা হয়েছে বলে শার্শা থানার উপ-পরিদর্শক জয়নাল আবেদিন জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, শার্শার বসন্তপুর বাজারে মুদি দোকানি সোহরাব হোসেনের সঙ্গে স্থানীয় নরেন মণ্ডলের টাকা লেনদেন নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়।
“এ ঘটনার জের ধরে সোহরাব হোসেন সদলবলে বসন্তপুর ঋষিপল্লীর মন্দির লক্ষ করে বোমা হামলা চালায় এবং ঋষিপল্লীর নন্দন, নরেন ও শিবেনের বসত ঘরে ভাংচুর চালায়।”
এ সময় হামলাকারীরা টাকা-পয়সা লুটে নেয় বলে মন্দির কমিটির সভাপতি অমিত দাস বলেছেন।
ঘটনার পর পরই পুলিশ সুপার আনিসুর রহমান ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ টি এম শরিফুল আলম ঋষিপল্লী পরিদর্শন করেছেন বলে শার্শা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আব্দুর রহিম জানিয়েছেন।
এ ঘটনায় আটকরা হলেন- শার্শার বসন্তপুর গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে রেজাউল ইসলাম, ভোলা দফাদারের ছেলে আব্দুল লতিফ, খোদা বক্সের ছেলে লুৎফর রহমান ও ইলিয়াছ আলী, আব্দুল আজিজের ছেলে মিলন হোসেন এবং মারফত আলীর ছেলে আতিয়ার রহমান
পরিদর্শক আব্দুর রহিম বলেন, পুলিশ সুপারের নির্দেশে শনিবার ওই পল্লীতে অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প বসানো হয়েছে। পরিস্থিতি সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
এ ঘটনায় উপ-পরিদর্শক জয়নাল আবেদিন বাদী হয়ে শনিবার ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে একটি মামলা দায়ের করেছেন।
শুক্রবার রাতে উপজেলার নিজামপুর ইউনিয়নের বসন্তপুর গ্রামের ঋষিপল্লীতে এ হামলায় জড়িত সন্দেহে ছয়জনকে আটক করা হয়েছে।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম