ঢাকা, এপ্রিল ২৬, ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১১:৩৮:৫৮

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানো কঠিন: বাণিজ্যমন্ত্রী

| ৫ অগ্রহায়ন ১৪২৪ | Sunday, November 19, 2017

বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদবাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ

বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর কাজটি কঠিন বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। তিনি বলেন, ‘আমরা এখনও বিশ্বাস করি বাংলাদেশের কূটনৈতিক তৎপরতায় রোহিঙ্গাদের ফেরত নেবে মিয়ানমার, তবে কাজটি বেশ কঠিন।বিশ্বের অনেক দেশই এমন কথা বলেছে। আমরা এ কাজে সফল হবো বলে আশা করছি।’রবিবার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের নিজ কার্যালয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন ঢাকায় নিযুক্ত ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত জও তাবাজোরা ডি. ওলিভেইলা জুনিয়র। সাক্ষাৎ শেষে তোফায়েল আহমেদ সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশের একশ’ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে অনেক দেশকে বিনিয়োগের আহ্বান জানানো হয়েছে।কিন্তু,রোহিঙ্গা ইস্যুতে চীন, রাশিয়া ও ভারত মিয়ানমারের পক্ষ নিয়েছে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের অবস্থান আগের মতোই আছে নাকি পরিবর্তন হয়েছে- এমন প্রশ্নের জবাবে তোফায়েল আহমেদ বলেন, ‘নিজেদের স্বার্থেই চীন, রাশিয়া ও ভারত রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের পক্ষ নিয়েছে। কারণ, চীন সেখানে অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলবে, ভারত মিয়ানমারের কালাদান নদীর তীরে বন্দর স্থাপন করছে এবং রাশিয়া মিয়ানমারে অস্ত্র বিক্রি করে। তবে ভারত তাদের অবস্থান বদলে এখন মধ্যবর্তী অবস্থান নিয়েছে।’

প্রসঙ্গত, গত ২৪ আগস্ট মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে নতুন করে সহিংসতা শুরু হলে প্রাণ বাঁচাতে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া শুরু করে। এরপর থেকে এখনও সীমান্ত পেরিয়ে বিচ্ছিন্নভাবে বাংলাদেশে আসছে রোহিঙ্গারা। এখন পর্যন্ত কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন আশ্রয় শিবিরে এসেছে ৬ লাখ ৩০ হাজার রোহিঙ্গা। তবে এর আগে থেকেই পাঁচ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অবস্থান করছে। ফলে বর্তমানে ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।