ঢাকা, এপ্রিল ২৯, ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ০১:৪১:২৭

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

রোহিঙ্গাদের নোয়াখালীর ঠেঙ্গারচরে স্থানান্তর করা হবে : মায়া

| ২৫ চৈত্র ১৪২৩ | Saturday, April 8, 2017

কক্সবাজার: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেছেন, কক্সবাজারের পরিবেশ অক্ষুন্ন রাখতে অচিরেই রোহিঙ্গাদের নিরাপদ আস্তানা হিসেবে নোয়াখালীর ঠেঙ্গারচরে স্থানান্তর করা হবে।
রোহিঙ্গারা পর্যটন নগরী কক্সবাজারের পরিবেশ বিপন্ন করছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এটা পর্যটন শিল্পের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে।
তিনি আজ কক্সবাজারের কুতুবপালং শরণার্থী ক্যাম্প পরিদর্শন কালে এ নির্দেশ দেন।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ শাহ কামাল, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ রিয়াজ আহমেদ, শরণার্থী ক্যাম্পের কমিশনার আবুল কালাম, কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা, শরণার্থী ক্যাম্পের কর্মরত বিভিন্ন এনজিও প্রতিনিধিগণ ও আন্তর্জাতিক সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধিগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া অননুমোদিত রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছেন ।
তিনি প্রত্যেক শরণার্থীকে পরিচয় পত্র বহনেরও নির্দেশ দেন ।
মন্ত্রী বলেন, শরণার্থী ক্যাম্পের নারী ও শিশুদের যে কোন অনৈতিক কাজে ব্যবহার কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রন করতে হবে।
তিনি বলেন, ক্যাম্পের ভিতরে মাদকের অনুপ্রবেশ রোধে আরো কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
মায়া এ সময় রোহিঙ্গাদের চিকিৎসা ও লেখাপড়ার খোজখবর নেন। ক্যাম্পে বার্মিজ ভাষায় শিক্ষাদানের উপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন। তাদের শিক্ষা-দীক্ষা, মূল্যবোধ তাদেরমত করে রক্ষা করার জন্য তিনি সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধিদের অনুরোধ করেন। রোহিঙ্গাদের কুটির শিল্পে প্রশিক্ষণ ও কারিগরী শিক্ষা প্রদানের উপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন।
কুতুবপালং শরণার্থী ক্যাম্পে ১৩ হাজার ৯০১ জন শরণার্থী রয়েছে।