ঢাকা, মে ৫, ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৮:৩৩:৩১

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

রায়ের পর ‘বিচলিত’ নূর হোসেন-তারেক সাঈদ

| ৩ মাঘ ১৪২৩ | Monday, January 16, 2017

 

সাত খুনের দুই মামলায় আজ সোমবার সকালে আদালতে হাজির করার সময় প্রধান আসামি নূর হোসেন ও তারেক সাঈদ বেশ হাসিখুশি ছিলেন।

এজলাসেও এ দুই আসামিকে বেশ নির্ভার দেখা যায়। তবে সকাল সোয়া ১০টার দিকে ফাঁসির রায় ঘোষণার পর নূর হোসেন ও তারেক সাঈদকে বেশ বিচলিত দেখা যায়। এ ছাড়া এজলাসের সামনে লোহার খাঁচায় অবস্থান করা ২৩ আসামির মধ্যে তিনজন রায় শুনে কান্নায় ভেঙে পড়েন।

এর আগে সকাল সাড়ে ৮টার দিকেই আদালতে প্রবেশ করেন বিচারক। তবে তিনি এজলাসে আসেন সকাল ১০টার দিকে। এর পরপরই রায় পড়া শুরু হয়। মাত্র ১৫ মিনিটেই রায় পড়া শেষ করেন বিচারক।

রায়ে মামলার মোট ৩৫ আসামির মধ্যে নূর হোসেন, তারেক সাঈদসহ মোট ২৬ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া নয় বছরের সশ্রম কারাদণ্ড পান বাকি নয় আসামি।

এর আগে সকাল সোয়া ৯টা থেকে পৌনে ১০টার মধ্যে আদালতে নেওয়া হয় মামলার ২৩ আসামিকে। এজলাসের সামনে একটি লোহার খাঁচায় রাখা হয় ২০ আসামিকে। শুধু সামরিক বাহিনীর বরখাস্ত হওয়া তিন কর্মকর্তাকে এজলাসের সামনে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়।

রায় পড়ার পুরো সময় নূর হোসেন ও তারেক সাঈদকে হাসিখুশি দেখা যায়। তবে রায় ঘোষণার পরপরই কিছুটা বিচলিত দেখা যায় তাঁদের।

রায় ঘোষণার সময় দুই পক্ষের আইনজীবী ও গণমাধ্যমকর্মীদের উপস্থিতিতে কানায় কানায় পরিপূর্ণ ছিল আদালত। এ ছাড়া গোটা আদালত চত্বরে ছিল কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা। যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি মোকাবিলায় নিয়োজিত ছিলেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।