ঢাকা, মে ৬, ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১০:১৮:২৫

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

রাষ্ট্রপতির হাতে স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র তুলে দিলেন সিইসি

| ১৭ আশ্বিন ১৪২৩ | Sunday, October 2, 2016

ঢাকা : রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের হাতে বঙ্গভবনে আজ স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র তুলে দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ।
কার্ড হস্তান্তর করার পর সিইসি জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন এবং বলেন, সব ভোটারকে ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসের মধ্যে কার্ড দেয়া হবে।
তিনি স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্রের বিভিন্ন সুবিধার কথা তুলে ধরেন এবং বলেন, এই কার্ডের মাধ্যমে বিভিন্ন সরকারি সেবার স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।
বৈঠক শেষে রাষ্ট্রপতির প্রেস সেক্রেটারি জয়নাল আবেদীন সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
আবদুল হামিদ স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন এবং বলেন, এই কার্ড প্রবর্তণের একটি ভাল উদাহরণ হচ্ছে যে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন এবং রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র কাজী রকিবউদ্দীন আহমেদের কাছে হস্তান্তর করেন।
পরে ব্রুনাই দারুসসালামে বাংলাদেশের হাইকমিশনার হিসেবে সদ্যনিযুক্ত এয়ার ভাইস মার্শাল মাহমুদ হোসেন বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
বৈঠককালে আবদুল হামিদ বাংলাদেশ ও ব্রুনাই দারুসসালামের মধ্যকার সম্পর্ক চমৎকার উল্লেখ করে বলেন, প্রায় ১০ হাজার বাংলাদেশি ব্রুনাই দারুসসালামে কর্মরত রয়েছে। রাষ্ট্রপতি হাইকমিশনারকে তাদের কল্যাণ নিশ্চিত করার নির্দেশ দেন।
আবদুল হামিদ বলেন, সেখানে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও দু’দেশের মধ্যে বিনিয়োগ বৃদ্ধির সুযোগ তৈরী করতে হবে এবং তিনি হাইকমিশনারকে সেই সুযোগ কাজে লাগানোর জন্য বলেন।
এ সময় রাষ্ট্রপতির সংশ্লিষ্ট সচিবগণ উপস্থিত ছিলেন।