ঢাকা, এপ্রিল ২৯, ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ০৭:২১:২৩

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

মেহেরপুরে আইনজীবীর চেম্বার থেকে ককটেল ও প্রচারপত্র উদ্ধার

| ২৮ আষাঢ় ১৪২৩ | Tuesday, July 12, 2016

মেহেরপুরে এক আইনজীবীর চেম্বারের সিঁড়িঘর থেকে তিনটি ককটেল এবং পূর্ব বাংলার কমিউনিস্ট পার্টির (এমএল) লেখা শতাধিক প্রচারপত্র উদ্ধার করেছে পুলিশ।

আজ সোমবার (১১ জুলাই) সকাল ৯টায় মেহেরপুর সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রবিউল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল এগুলো উদ্ধার করে।

উদ্ধার করা প্রচারপত্রে লেখা রয়েছে, ‘জনগণের ঘৃণিত শত্রু নজরুল খতম প্রসঙ্গে পার্টির বীর গেরিলা, শুভানুধ্যায়ী ও বিপ্লবী জনগণের প্রতি আমাদের আহ্বান।’

দুই পাতার এ প্রচারপত্রে চুয়াডাঙ্গা আলমডাঙ্গা উপজেলা বন তিত্তরাবিলের নজরুলকে খুন করার কথা স্বীকার করা হয়েছে। এ ছাড়া গত ২১ এপ্রিল পূর্ব বাংলার কমিউনিস্ট পার্টি (এমএল লাল-পতাকা) এবং পূর্ব বাংলার কমিউনিস্ট পার্টি (এমএল-জনযুদ্ধ) নামের সংগঠন দুটিকে বিলুপ্ত করে পূর্ব বাংলার কমিউনিস্ট পার্টি (এমএল) নামে পার্টি গঠনের কথাও বলা হয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, মেহেরপুর আইনজীবী সমিতির ভবন, যা নিমতলা ভবন নামে পরিচিত, এর পাশের ভবনের সিঁড়ি ঘরে লাল টেপ মোড়ানো তিনটি ককটেল ও কাগজপত্র দেখতে পেয়ে পুলিশ খবর দেয় প্রত্যক্ষদর্শীরা। পরে পুলিশ এসে ঘটনাস্থল থেকে ককটেল ও শতাধিক প্রচারপত্র উদ্ধার করে।

জানা গেছে, ভবনটির দ্বিতীয় তলায় আওয়ামী লীগ নেতা আইনজীবী ইয়ারুল ইসলামের চেম্বার ও একটি নোটারি পাবলিকের অফিস রয়েছে।

এ বিষয়ে আইনজীবী ইয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘আমি শুনেছি আমার চেম্বার ভবনের সিঁড়ির নিচ থেকে ককটেল ও চরমপন্থী সংগঠনের প্রচারপত্র পুলিশ উদ্ধার করেছে। তবে কারা কী কারণে এসব রেখেছে তা বুঝতে পারছি না। পুলিশ তদন্ত করলে আসল ঘটনা বেরিয়ে আসবে।’

এসআই রবিউল ইসলাম বলেন, শহরে আতঙ্ক ছড়ানোর জন্য কেউ এগুলো রেখে যেতে পারে। তবে পূর্ব বাংলার কমিউনিস্ট পার্টির (এমএল) কাজ কি না সেটা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।