ঢাকা, এপ্রিল ২৬, ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৯:৪৬:৫৬

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বিশ্বব্যাপী প্রচেষ্টার ওপর গুরুত্বারোপ প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতায় আসার নিশ্চয়তা না পেয়ে বিএনপি নির্বাচন বর্জন করেছে : প্রধানমন্ত্রী মৌলবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মানুষের সাংস্কৃতিক সম্পৃক্ততার আহ্বান তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর সংসদে কার্যকরী ভূমিকা রাখতে স্বতন্ত্র সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী প্রকল্প বাস্তবায়নে অসাধারণ সাফল্য দেখিয়েছে পিপিপি বিদেশি পর্যবেক্ষকদের আগমন স্বচ্ছ নির্বাচনে সহায়ক : তথ্যমন্ত্রী

মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতের ভূমিকা বাংলাদেশ শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে : শিরীন আখতার এমপি

| ১২ ভাদ্র ১৪২৪ | Sunday, August 27, 2017

ঢাকা : মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতের ভূমিকা বাংলাদেশ সবসময়ই শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে আসছে। গতকাল শনিবার বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বার এসোসিয়েশনের ভাষাশহীদ শফিউর রহমান মিলনায়তনে মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতের ভূমিকা চেতনায় মহাত্মাগান্ধী শীর্ষক আলোচনা সভায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার এমপি প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, এই সময়ে বাংলাদেশের নাগরিক সমাজের মধ্যে থেকে গড়ে উঠা বাংলাদেশ ভারত মানবাধিকার মৈত্রী সংস্থা কর্তৃক আয়োজিত এ অনুষ্ঠান আমাদের চেতনাকে মুক্তিযুদ্ধ এবং ভারত-মুক্তির বৃহৎচেতনাকে আলোকিত করে, মূল্যবোধ জাগ্রত করে।
বাংলাদেশ ভারত মানবাধিকার মৈত্রী সংস্থা কর্তৃক আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংস্থার সভাপতি বিশিষ্ট সমাজগবেষক মু. নজরুল ইসলাম তামিজী। ঘোষণাপত্র পাঠ করেন সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক কবি-গবেষক প্রদীপ মিত্র।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নৃশংস হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত মানবতা বিরোধী নরঘাতকদের প্রতি তীব্র ক্ষোভ-নিন্দা ও ঘৃণা জানিয়ে অ্যাডভোকেট নাভানা আক্তার এম.পি বলেন, শোকের মাস আগস্ট মাস। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ স্বাধীন করেছিলেন অহিংস রাজনীতির আলোকে। ইতিহাসের পাঠ অনুসরণ করলে দেখা যায়, বঙ্গবন্ধু অহিংস নীতির উৎসস্থলে ছিলেন ভারতের বাপুজী।
মু. নজরুল ইসলাম তামিজী বলেন, বঙ্গ-ভারতীয় উপমহাদেশের যে উজ্জ্বল ঐতিহ্য আছে তার পুনঃপর্যালোচনা এবং পুনঃঅভ্যুত্থান অত্যাবশ্যক। মহাত্মাগান্ধী একক কোনো নাম নয় তিনি বিশ্বের মানবতার এবং মানবমুক্তির শান্তির অগ্রদূত।
আইন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় মহাত্মাগান্ধীর অহিংস চেতনার অনুসরণ অপরিহার্য বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন আলোচকবৃন্দ।
অনুষ্ঠানে মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতের ভূমিকা এবং মহাত্মাগান্ধীজীর উপর তাৎপর্যপূর্ণ আলোচনা করেন ব্যারিস্টার আফতাব উদ্দিন, বীরমুক্তিযোদ্ধা শহীদুল ইসলাম, অধ্যাপক নুরুল আমিন চৌধুরী, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জমির হোসেন, এম.এ আউয়াল, প্রাবন্ধিক নোমানুজ্জামান আল-আজাদ, অ্যাডভোকেট ইব্রাহীম খলিল মজুমদার, সাংবাদিক হুমায়ূন কবীর খোকন, কবি জুনান নাশিত, সাংবাদিক রেজাউর রহমান রিজভী, অধ্যাপক ভীমচন্দ্র সানা, শিক্ষক তাপস বসাক প্রমুখ।