ঢাকা, মে ৭, ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ০২:৪২:২৪

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

মসুল বিমানবন্দরে ইরাকি বাহিনীর হামলা

| ১১ ফাল্গুন ১৪২৩ | Thursday, February 23, 2017

আল-বুসিফ (ইরাক) : ইরাকি নিরাপত্তা বাহিনী বৃহস্পতিবার মসুল বিমানবন্দরে ব্যাপক হামলা চালিয়েছে। নগরীর পশ্চিমাঞ্চল থেকে তথাকথিত ইসলামিক স্টেট (আইএস) জঙ্গিদের উৎখাতে সরকারের নতুন করে শুরু করা অভিযানের জন্যে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
খবরে বলা হয়, তারা আল-ঘাজলানি সামরিক ঘাঁটির পার্শ্ববর্তী এলাকাতেও হামলা চালিয়েছে। সেখানে জঙ্গিদের সাথে সামরিক বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ হয়।
জিহাদিরা ইতোমধ্যে রানওয়ে ধ্বংস করে দিলেও সেখানে সরকারি বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে আসা বিশাল এলাকা মসুলের দক্ষিণাঞ্চলীয় বিভিন্ন রুটের নিয়ন্ত্রণ নিতে ইরাকি বাহিনীকে সাহায্য করবে।
উল্লেখ্য, গত মাসে সরকারি বাহিনী মসুলের পূর্বাঞ্চল পুনরায় দখল করে নেয়।
সামরিক মুখপাত্র ইরাকিয়া টেলিভিশনকে বলেন, আইএস জঙ্গিদের উৎখাতে একই সময়ে মসুল বিমানবন্দর ও আল-ঘাজলানি সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালানো হয়।
সন্ত্রাসবাদ দমন সংস্থার (সিটিএস) মুখপাত্র সাবাহ আল-নোমান বলেন, ‘আমরা এটা নিশ্চিত করতে পারি যে, মসুল বিমানবন্দরে সামরিক অভিযান শুরুর অল্প সময়ের মধ্যেই তা পুরোপুরি আমাদের বাহিনীর নিয়ন্ত্রনে চলে আসে।
সিটিএস ও র‌্যাপিড রেসপঞ্জ ট্রুপস এ অভিযান চালায়।
এ বিমানবন্দর ও আল-ঘাজলানি সামরিক ঘাঁটি টাইগ্রিস নদীর পশ্চিম প্রান্তে মসুলের দক্ষিণ উপকণ্ঠে অবস্থিত।
মসুল পুনর্দখলে এ অভিযানে হাজার হাজার ইরাকি সৈন্য অংশ নেয়।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে ইরাকের উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চলে ইসলামিক স্টেট গ্রুপের ব্যাপক উত্থানের সময় জিহাদিরা মসুল দখল করে।