ঢাকা, মে ৫, ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ০৭:২৯:৫৩

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

ভারত ভ্রমণে ই-টোকেন লাগবে না

| ১৬ মাঘ ১৪২৩ | Sunday, January 29, 2017

ভারতে যাওয়ার নিশ্চিত টিকিটের (বিমান/সড়ক/রেল) বিপরীতে বাংলাদেশি পর্যটকদের ই-টোকেন লাগবে না। তাঁরা কোনো ধরনের অ্যাপয়েন্টমেন্ট ছাড়াই সরাসরি ‘ট্যুরিস্ট ভিসার’ জন্য আবেদন করতে পারবেন। ঢাকার মিরপুরের ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারের (আইভিএসি) পাশাপাশি রাজশাহী, রংপুর, সিলেট, চট্টগ্রাম, খুলনা, যশোর, ময়মনসিংহ ও বরিশাল শাখায় ট্যুরিস্ট ভিসার আবেদনপত্র জমা দেওয়া যাবে।

ভারতীয় হাইকমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ রোববার এ তথ্য জানানো হয়েছে। বর্তমানে ঢাকার মিরপুর আইভিএসিতে এটি কার্যকর আছে। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ঢাকার বাইরের আইভিএসিতে এটি কার্যকর হবে।

হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশি ভ্রমণকারী যাঁরা সরাসরি ট্যুরিস্ট ভিসা পাওয়ার আশা করছেন, তাঁদের অবশ্যই ভারত যাওয়ার বিমান, রেল অথবা বাসের নিশ্চিত টিকিট (যথাযথ অপারেটর কর্তৃক ইস্যুকৃত) থাকতে হবে। ভ্রমণের তারিখ অবশ্যই আইভিএসিতে ভিসা আবেদনপত্র জমা​ দেওয়ার তারিখের এক মাসের মধ্যে হতে হবে। পরবর্তী বিস্তারিত তথ্য www.ivacbd.com—এই ঠিকানায় পাওয়া যাবে।

এই প্রক্রিয়াটি ভারতের ভিসাপ্রাপ্তি প্রক্রিয়া চলমান ও সহজ করার একটি ধারাবাহিক প্রচেষ্টা বলে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ২০১৬ সালের অক্টোবরে নারী ভ্রমণকারী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের জন্য প্রথম সরাসরি ট্যুরিস্ট ভিসা স্কিম চালু করা হয় এবং পরে ১ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে এটি সব বাংলাদেশি ভ্রমণকারীর জন্য বর্ধিত করা হয়। এই প্রক্রিয়াটির মূল উদ্দেশ্য ভারত ও বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে যোগাযোগ দৃঢ় করা।