ঢাকা, এপ্রিল ২৯, ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৩:০৯:৩৬

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

বড় ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে বাংলাদেশ, মাত্রা হতে পারে ৯

| ২৮ আষাঢ় ১৪২৩ | Tuesday, July 12, 2016

বড় ধরনের ভূমিকম্পের হুমকিতে রয়েছে বাংলাদেশ। রিকটার স্কেলে এর তীব্রতা হতে পারে ৯ মাত্রার। আর এ মাত্রার ভূমিকম্প হলে পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে রাজধানী ঢাকা।

ন্যাচার জিওসায়েন্সে প্রকাশিত এক গবেষণায় এ কথা জানিয়েছেন গবেষকরা।

গবেষকরা বলছেন, গত ৪০০ বছর ধরে বাংলাদেশের অভ্যন্তরেই গড়ে ওঠা দুটি টেকটোনিক প্লেটের ‘সাবডাকশন জোন’ টান টান (স্ট্রেইন) অবস্থার তৈরি করেছে। এই শক্তি মুক্ত হলে ৯ মাত্রার ভূমিকম্প হতে পারে। আগে ভাবা হতো, এই অঞ্চলের ‘প্লেটের বাউন্ডারি’ আনুভূমিকভাবে কাছের পৃষ্ঠদেশের উপর দিয়ে পিছলে যাচ্ছিলো। এটা হলে বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হতো না। তবে প্রকৃত অবস্থা এমনটা নয়। ‘সাবডাকশন জোন’ এর বিষয়টি পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ২০০৪ সালে ভারত মহাসাগরে এ কারণে ভূমিকম্প হয়েছিলো।

কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যামন্ট-ডোহার্টি আর্থ অবজারভেটরির গবেষক মাইকেল স্টেকলার বলেন, আমাদের মধ্যে অনেকেই এই ভূমিকম্পের বিষয়টি নিয়ে আশঙ্কা করে আসছেন। তবে আমাদের কাছে সকল তথ্য ও মডেল নেই। এই ভূমিকম্প শিগগিরই হবে নাকি আরো ৫শ’ বছর পরে হবে সে বিষয়ে আমরা এখনই বলতে পারছি না। তবে মাটির নিচে যে টান টান অবস্থার তৈরি হয়েছে, সেটা আমরা নিশ্চিতভাবে বলতে পারি।

এই গবেষণায় জড়িত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ হুমায়ুন আক্তার বলেন, এমন বড় মাত্রার ভূমিকম্প মোকাবেলায় বাংলাদেশ এখনো প্রস্তুত হতে পারেনি। দুর্বল কাঠামো, বিপুল জনসংখ্যা আর দ্রুত হারে অবকাঠামো বাড়ার কারনে ক্ষয়ক্ষতিও হবে বেশি।