ঢাকা, এপ্রিল ২৭, ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১০:৩১:০৮

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

পোস্তগোলাস্থ শ্মশানঘাটে একটি নতুন নৌ-টার্মিনাল ভবন নির্মাণ করা হবে : শাজাহান খান

| ৭ চৈত্র ১৪২৪ | Wednesday, March 21, 2018

ঢাকা : নৌ-পরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান বলেছেন, রাজধানীর পোস্তগোলাস্থ শ্মশানঘাটে একটি নতুন নৌ-টার্মিনাল ভবন নির্মাণ করা হবে।
তিনি আজ বুধবার সদরঘাটস্থ টার্মিনাল ভবনে ‘নৌপরিবহন সেক্টরে অর্জিত সাফল্য, চলমান কার্যক্রম ও ভবিষৎ পরিকল্পনা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর এম মোজাম্মেল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. আবদুস সামাদ, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল (যাত্রী পরিবহন) সংস্থার চেয়ারম্যান মাহবুবউদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম, বিআইডব্লিউটিসি’র চেয়ারম্যান মো: মফিজুল হক, নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমডোর সৈয়দ আরিফুল ইসলাম প্রমুখঅনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।
নৌপরিবহন মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভয়ভীতির কাছে মাথা নত না করে দেশের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন। তাঁর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ উন্নয়নের মহাসড়কে এগিয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, নৌপথে খননের লক্ষ্যে সরকারের গত মেয়াদে ১৪টি ড্রেজার সংগ্রহ করা হয়েছে এবং বর্তমান মেয়াদে ২০টি ড্রেজার সংগ্রহের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এ পর্যন্ত ১,৩০০ কিলোমিটার নৌপথ খনন করা হয়েছে। ১২২টি সহায়ক জলযান, দু’টি উদ্ধারকারী জাহাজ ও ১৪৪টি পন্টুন সংগ্রহ করা হয়েছে।
শাজাহান খান বলেন, নদী তীরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে ২০ কিলোমিটার ‘ওয়াকওয়ে’ নির্মাণ করা হয়েছে। আরো ৫০ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হবে। নদী তীরে দু’টি ‘ইকোপার্ক’ নির্মাণ করা হয়েছে। ঢাকা নদী বন্দরসহ অন্যান্য বন্দরগুলোকে আধুনিকায়ন করা হয়েছে।