ঢাকা, মে ৩, ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ০৬:৪৭:৩২

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলকে অচিরেই ট্যুরিজম জোন হিসেবে গড়ে তোলা হবে : ওবায়দুল কাদের

| ১ আশ্বিন ১৪২৩ | Friday, September 16, 2016

বান্দরবান : সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলকে অচিরেই একটি ট্যুরিজম জোন হিসেবে গড়ে তোলা হবে। সেলক্ষ্যে সরকার কাজ করে যাচ্ছে।
মন্ত্রী বলেন, পার্বত্য তিন জেলা এবং কক্সবাজার অঞ্চলে ট্যুরিজমের ক্ষেত্রে নতুন নতুন রাস্তাঘাট ও সেতু-কালভার্টসহ অবকাঠামোগত উন্নয়নের মাধ্যমে আধুনিকায়নে প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে।
সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আজ শুক্রবার দুপুরে বান্দরবান সার্কিট হাউসের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বক্তব্যে এ কথা বলেন।
মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির ৭০ শতাংশ ইতিমধ্যেই বাস্তবায়ন হয়েছে উল্লেখ করে জানান, বর্তমান সরকারের সময়কালের মধ্যেই শান্তি চুক্তির পুর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন কাজ সম্পন্ন করা হবে।
সেতুমন্ত্রী দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, মধ্যবর্তী নিবাচনের জন্যে দেশের মানুষ কোন দাবি তোলেনি। সুতরাং মধ্যবর্তী নির্বাচনের প্রশ্নই উঠে না।
তিনি বলেন, সংসদের মাধ্যমে সরকারের কার্যকলাপের সূচনা যেখানে, সেই ক্ষেত্রে পুর্ণমেয়াদ অর্থাৎ ৫ বছর শেষ হওয়ার ৩ মাস আগেই কেবল জাতীয় নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হবে।
মন্ত্রী পার্বত্য অঞ্চলের উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুবই আন্তরিক এবং এ কারণেই সর্বক্ষেত্রে অর্থ বরাদ্দ প্রদানের মাধ্যমে যোগাযোগ নেটওয়ার্ক দ্রুত সময়ের মধ্যেই গড়ে তোলা হচ্ছে। ফলে পাহাড়ের মানুষ এবং পাহাড়ি অঞ্চলে অর্থনৈতিকভাবে সামাজিক উন্নয়ন হচ্ছে।
পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর, পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ক্যশৈ হ্লা, বিধান চন্দ্র ধর, জেলা প্রশাসক দিলীপ কুমার বণিক, পুলিশ সুপার সঞ্জিত কুমার রায়, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ সদস্য মো. শফিকুর রহমান, পৌরমেয়র ইসলাম বেবী এবং জেলা পর্যায়ের আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।