ঢাকা, মে ৭, ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ০৩:০০:৪২

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

পাকিস্তানের আচরণ অযাচিত ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ : সেক্টর কমান্ডারস্ ফোরাম

| ২১ ভাদ্র ১৪২৩ | Monday, September 5, 2016

Image result for সেক্টর কমান্ডারস্ ফোরামঢাকা : বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে রোববার হস্তক্ষেপ করায় পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছে সেক্টর কমান্ডারস্ ফোরাম।

মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও ফোরামের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) কে এম সফিউল্লাহ বীর উত্তম, ভাইস-চেয়ারম্যান সেক্টর কমান্ডার লে. কর্ণেল (অব.) আবু ওসমান চৌধুরী এবং মহাসচিব সাংবাদিক মুক্তিযোদ্ধা হারুন হাবীব আজ এক বিবৃতিতে বলেন, পাকিস্তানের এ ধরনের আচরণ অযাচিত ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ।
তারা বলেন, ‘আমরা বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করছি যে, মানবতাবিরোধী অপরাধে মীর কাসেমসহ এ পর্যন্ত যে ৬ জন শীর্ষ যুদ্ধাপরাধীর মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়েছে, প্রত্যেকটি দন্ড কার্যকরের পর পাকিস্তান সরকার অযাচিতভাবে বিরূপ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে আসছে।’
নেতৃবৃন্দ বলেন, বাংলাদেশের নিজস্ব আইনে আত্মপক্ষ সমর্থনের সকল সুযোগ লাভ করে এবং সম্পূর্ণ আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর গত শনিবার মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম শীর্ষ যুদ্ধাপরাধী মীর কাসেম আলীর মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়েছে। কিন্তু বরাবরের মতো এবারও পাকিস্তান সরকার বিবৃতি দিয়ে এই ঐতিহাসিক বিচার প্রক্রিয়াকে হেয় করার চেষ্টা করেছে। দেশটি একই সঙ্গে যুদ্ধাপরাধীদের সঙ্গে একাত্মতাও প্রকাশ করেছে।
তারা বলেন, যুদ্ধাপরাধ বা মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের প্রক্রিয়াটি বাংলাদেশের জাতীয় দায়বদ্ধতা এবং একান্তই নিজস্ব বিষয়। কাজেই এই বিচার নিয়ে পাকিস্তান যে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে আসছে তা সম্পূর্ণভাবে অগ্রহণযোগ্য।
তারা পাকিস্তানের এই ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণের তীব্র প্রতিবাদ জানান এবং অবিলম্বে ১৯৫ জন পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধীর বিচার প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানান।
নেতৃবৃন্দ বলেন, সকল আন্তর্জাতিক রীতিনীতি ও কূটনৈতিক শিষ্টাচার লঙ্ঘন করে পাকিস্তান যেভাবে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীন বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে চলেছে, তাতে দেশটির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক না রাখার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনার করার সময় এসেছে।