ঢাকা, মে ২, ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৮:৪১:০৬

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র পুনর্বাসন না করে বস্তিবাসীদের উচ্ছেদ করা হবে না: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারি হিসেবে ফের নিয়োগ পেলেন বিপ্লব বড়ুয়া সংসদ অধিবেশন উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ আপিলে দ্বিতীয় দিনে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ৫১ জন নির্বাচনে ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি সেনাবাহিনী চায় ইসি : পিএসও আদালত আবমাননায় বিচারক সোহেল রানার সাজার বিরুদ্ধে আপিলের রায় ২৩ জানুয়ারি রাজধানীর ২১টি স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ-অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ৪ জন গ্রেফতার : ডিএমপি নির্বাচনে সেনা মোতায়েন হবে কিনা, জানালেন ইসি

দুই মামলায় খালেদার আত্মপক্ষ সমর্থন ১২ জানুয়ারি

| ২২ পৌষ ১৪২৩ | Thursday, January 5, 2017

 

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট ও জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য আগামী ১২ জানুয়ারি পরবর্তী দিন ধার্য করেছেন আদালত।

 

বৃহস্পতিবার সকালে পুরান ঢাকার বকশীবাজারে আলিয়া মাদ্রাসাসংলগ্ন মাঠে স্থাপিত বিশেষ জজ-৩ অস্থায়ী আদালতের বিচারক আবু আহমেদ জমাদার এ দিন ধার্য করেন।

এর আগে আজ ধার্য দিনে গুলশানের বাসভবন থেকে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে খালেদা জিয়া এ মামলায় হাজিরা দিতে আদালতে এসে পৌঁছান।

পরে তার আইনজীবীরা এ মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থনের অসমাপ্ত বক্তব্য না নিতে সময়ের আবেদন করেন।

সময়ের আবেদনে উল্লেখ করা হয়, মামলাটির সাক্ষী বাতিলের আবেদনটি আদালত নামঞ্জুর করেছেন। তাই এর বিরুদ্ধে আমরা উচ্চ আদালতে একটি রিট পিটিশন দায়ের করেছি। তাই আমাদের সময় দেয়া হোক।

আদালত সময় মঞ্জুর করে আত্মপক্ষ সমর্থনের অসমাপ্ত বক্তব্য দেয়ার জন্য পরবর্তী তারিখ ১২ জানুয়ারি ধার্য করেন।

এর আগে গত ২২ ডিসেম্বর একই কারণে সময়ের আবেদন দাখিল করলে আদালত তা মঞ্জুর করে  ৫ জানুয়ারি অসমাপ্ত বক্তব্য দেয়ার জন্য নতুন দিন ধার্য করেছিলেন।

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের অভিযোগে ২০১০ সালের ৮ আগস্ট রাজধানীর তেজগাঁও থানায় মামলাটি করে দুদক।

মামলার তদন্ত শেষে তদন্ত কর্মকর্তা হারুন অর রশীদ ২০১২ সালের ১৬ জানুয়ারি খালেদা জিয়াসহ চারজনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

এরপর ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে আসামিদের বিচার শুরু করেন আদালত।

খালেদা জিয়া ছাড়া মামলায় অপর আসামিরা হলেন, তার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছ চৌধুরীর তৎকালীন সহকারী একান্ত সচিব ও বিআইডব্লিউটিএ’র নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান।

এর মধ্যে হারিছ চৌধুরী পলাতক। তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা রয়েছে। এছাড়া অপর দুই আসামি জামিনে আছেন।

অন্যদিকে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের দুই কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়া, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় আরো একটি মামলা করে দুদক।

মামলায় খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন, মাগুরার সাবেক সংসদ সদস্য কাজী সালিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ভাগ্নে মমিনুর রহমান।