ঢাকা, মে ৪, ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ০০:৫১:৩৮

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র পুনর্বাসন না করে বস্তিবাসীদের উচ্ছেদ করা হবে না: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারি হিসেবে ফের নিয়োগ পেলেন বিপ্লব বড়ুয়া সংসদ অধিবেশন উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ আপিলে দ্বিতীয় দিনে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ৫১ জন নির্বাচনে ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি সেনাবাহিনী চায় ইসি : পিএসও আদালত আবমাননায় বিচারক সোহেল রানার সাজার বিরুদ্ধে আপিলের রায় ২৩ জানুয়ারি রাজধানীর ২১টি স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ-অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ৪ জন গ্রেফতার : ডিএমপি নির্বাচনে সেনা মোতায়েন হবে কিনা, জানালেন ইসি

তিন আইনজীবীর সনদ বাতিল ও বহিষ্কার, দুইজন বরখাস্ত

| ১৯ বৈশাখ ১৪২৪ | Tuesday, May 2, 2017

বাংলাদেশ বার কাউন্সিল

পেশাগত অসদাচরণের দায়ে তিন আইনজীবীকে বার কাউন্সিল থেকে আজীবন বহিষ্কার ও সনদ বাতিল করা হয়েছে এবং দুই আইনজীবীকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল। রবিবার বাংলাদেশ বার কাউন্সিল থেকে এ তথ্য জানানো হয়। গতকাল শনিবার (২৯এপ্রিল) আইনজীবীদের বিষয়ে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য অ্যাডভোকেট শুকুর আলী গাজী, মো. আব্দুস সালাম এবং নীলফামারী জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য ক্ষিতীশ চন্দ্র রায়কে আইন পেশা থেকে আজীবনের জন্য বহিস্কার করা হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে এই তিনজনের আইনজীবী সনদও বাতিল করা হয়।
এছাড়া দুই আইনজীবীকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। এ দুইজনের মধ্যে শেরপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য গোলাম মোহাম্মদকে (বাবুল) ১০ বছর এবং ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য আলী আব্দুল বাতেনকে তিনবছরের জন্য আইন পেশা থেকে বহিষ্কার করা হয়।
অ্যাডভোকেট শুকুর আলী গাজীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি আইনজীবী পদ ব্যবহার করে আবুল কাশেম পাটোয়ারীর জমি দখল করেছেন। অ্যাডভোকেট মো. আব্দুস সালামের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি আইন লঙ্ঘন করে নিকাহ রেজিস্ট্রার (কাজী) হিসেবে দায়িত্ব পালনের তথ্য গোপন করে আইনজীবী সনদ নিয়েছেন। অ্যাডভোকেট ক্ষিতীশ চন্দ্র রায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর মহিলা ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

অ্যাডভোকেট গোলাম মোহাম্মদ (বাবুল) বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি আবুল নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে ৩ লাখ ৫ হাজার টাকা ঋণ নেওয়ার পর তা ফেরত দিতে অস্বীকার করেন। একপর্যায়ে আবুলের জমি আত্মসাতের জন্য ভুয়া হলফনামা বানিয়ে আবুলকে হয়রানি করছেন। অ্যাডভোকেট আলী আব্দুল বাতেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি আইনজীবী পদ ব্যবহার করে জান্নাত ইয়াসমনি রিতাকে সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করেছেন।