ঢাকা, মে ২, ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ০৩:৫৬:০০

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র পুনর্বাসন না করে বস্তিবাসীদের উচ্ছেদ করা হবে না: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারি হিসেবে ফের নিয়োগ পেলেন বিপ্লব বড়ুয়া সংসদ অধিবেশন উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ আপিলে দ্বিতীয় দিনে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ৫১ জন নির্বাচনে ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি সেনাবাহিনী চায় ইসি : পিএসও আদালত আবমাননায় বিচারক সোহেল রানার সাজার বিরুদ্ধে আপিলের রায় ২৩ জানুয়ারি রাজধানীর ২১টি স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ-অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ৪ জন গ্রেফতার : ডিএমপি নির্বাচনে সেনা মোতায়েন হবে কিনা, জানালেন ইসি

ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই

| ২৩ পৌষ ১৪২৫ | Sunday, January 6, 2019

 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) নির্বাচন স্থগিত করে চেম্বার কোর্টের স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।

রিটকারীপক্ষের আবেদনের শুনানি নিয়ে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগ আজ রোববার এ আদেশ দেন। পাশাপাশি মামলাটি আগামী ৩০ মার্চ পর্যন্ত স্ট্যান্টওভার (মুলতবি) রাখা হয়েছে।
ফলে ডাকসু নির্বাচনে আর কোনো বাধা রইল না বলে জানিয়েছেন রিটের পক্ষে আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম।

এর আগে গত বছর ১৭ জানুয়ারি এক আদেশে ছয় মাসের মধ্যে ডাকসু নির্বাচন দিতে নির্দেশ প্রদান করেন হাইকোর্ট। এ রায় স্থগিত চেয়ে লিভ টু আপিল করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। গত বছরের ১ অক্টোবর আপিল বিভাগের চেম্বার কোর্ট বিচারপতি হাইকোর্টের রায় স্থগিত করে বিষয়টি আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠান।

জাতীয় নির্বাচন সামনে থাকায় ডাকসু নির্বাচন হলে বিশৃঙ্খলা হতে পারে—এ যুক্তিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ হাইকোর্টের রায় বিষয়ে আপিলে আবেদনটি করে। এর মধ্যে গত ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

২০১২ সালের ১১ মার্চ ডাকসু নির্বাচনের পদক্ষেপ নিতে ৩১ শিক্ষার্থীর পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, প্রক্টর ও ট্রেজারারকে লিগ্যাল নোটিশ দেন অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ওই নোটিশের কোনো জবাব না দেওয়ায় ওই একই বছর ২৫ শিক্ষার্থীর পক্ষে রিট আবেদনটি করা হয়।

রিটে বিবাদী (রেসপনডেন্ট) করা হয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি), ট্রেজারার, রেজিস্ট্রার ও প্রক্টরকে।

প্রায় ২২ বছর আগে ১৯৯০ সালের ৬ জুলাই ডাকসুর সর্বশেষ নির্বাচন হয়।