ঢাকা, মে ৬, ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ০৭:৩৩:১০

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

ট্রাম্প প্রশাসনের প্রতি কোটামুক্ত সুবিধার আহ্বান জানিয়েছে ঢাকা

| ১২ মাঘ ১৪২৩ | Wednesday, January 25, 2017

ঢাকা : ঢাকা যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্ক ও কোটামুক্ত বাণিজ্য সুবিধার বিষয় বিবেচনা করতে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্পের নতুন প্রশাসনের প্রতি নতুন করে অনুরোধ জানিয়েছে।
আজ এখানে প্রাপ্ত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন ওয়াশিংটন ডিসিতে রিপাবলিকান দলীয় সিনেটর রজার উইকারের সঙ্গে বৈঠকে রাষ্ট্রদূত রাক্তরাষ্ট্রের বাজারে সব স্বল্পোন্নত দেশের পণ্যের শুল্কমুক্ত ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকারের জন্য মার্কিন সরকারকে অনুরোধ জানান।
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ৪৮টি স্বল্পোন্নত দেশের মধ্যে ৩৪টি দেশ (এর সই আফ্রিকান) এই শুল্ক ও কোটামুক্ত সুবিধা পায়।
সিনেটর আন্তরিকতার সঙ্গে রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য শোনেন এবং ব্রিফিংয়ের জন্য তাকে ধন্যবাদ জানান।
সিনেটর বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখবেন বলে আশ্বাস দেন। কংগ্রেসম্যানের সিনিয়র লেজিসলেটিভ অ্যাসিটেন্ট জোসেফ লাই এবং দূতাবাসের মিনিস্টার (রাজনৈতিক) তৌফিক হাসান অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
জিয়াউদ্দিন বলেন, বিদ্যমান পরিস্থিতিতে অন্যান্য স্বল্পোন্নত দেশগুলোর (অধিকাংশই এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে অবস্থিত) নিজেদের বঞ্চিত মনে করছে। তারা যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ন্যায্যতা কামনা করে।
জিয়াউদ্দিন বলেন, যুক্তরাষ্ট্র সরকারের শুল্ক ও কোটামুক্ত সুবিধার বাংলাদেশের জন্য বিশেষ করে তৈরি পোশাকসহ অন্যান্য আরও পণ্য রফতানি করে অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী হতে সহায়ক হবে। এই পোশাক খাতে বর্তমানে প্রায় ৪০ লাখ নারীকর্মী কাজ করছে। যা দারিদ্র্য বিমোচন ও চরমপন্থা দমনে অবদানের মাধ্যমে বাংলাদেশে সমাজ পরিবর্তনে নারীর ক্ষমতায়নের সহায়ক হবে।
সব ধরনের চরমন্থা ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জিরো টলারেন্স নীতির উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশ ইতিমধ্যে যুক্তরাষট্র, ভারত ও অন্যান্য প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সন্ত্রাস প্রতিরোধ সহযোগিতা গড়ে তুলেছে।