ঢাকা, এপ্রিল ২৬, ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১১:১৮:১১

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বিশ্বব্যাপী প্রচেষ্টার ওপর গুরুত্বারোপ প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতায় আসার নিশ্চয়তা না পেয়ে বিএনপি নির্বাচন বর্জন করেছে : প্রধানমন্ত্রী মৌলবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মানুষের সাংস্কৃতিক সম্পৃক্ততার আহ্বান তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর সংসদে কার্যকরী ভূমিকা রাখতে স্বতন্ত্র সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী প্রকল্প বাস্তবায়নে অসাধারণ সাফল্য দেখিয়েছে পিপিপি বিদেশি পর্যবেক্ষকদের আগমন স্বচ্ছ নির্বাচনে সহায়ক : তথ্যমন্ত্রী

‘জামাত-বিএনপি’র কেউ যেনো পুলিশে না ঢোকে’

| ১২ ফাল্গুন ১৪২২ | Wednesday, February 24, 2016

পুলিশ বাহিনীর নিয়োগে সতর্ক থাকতে কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, পুলিশের মতো সুশৃংখল বাহিনীতে যেনো জামায়াত-শিবির ঢুকে পড়তে না পারে সে ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত কেউ নিয়োগ পেয়ে থাকলে সংশ্লিষ্ট সংসদ সদস্যদের ব্যবস্থা নিতে বলেছেন তিনি।

ত্রিশ মিনিটের প্রশ্নোত্তর পর্বে আইনশৃংখলা-নিরাপত্তা, পররাষ্ট্রনীতি, রাজনীতি; এরকম সব কিছু নিয়েই সংসদ সদস্যদের প্রশ্নের উত্তর দেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি জানান, ঢাকা মহানগরের নিরাপত্তা বাড়াতে প্রায় সাড়ে সাত হাজার পদ সৃষ্টি করা হবে, আবাসন সমস্যা সমাধানে কার্যকর ব্যবস্থার কথাও বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন,‘জামাত-বিএনপি ১৮-১৯ জনের মতো পুলিশ সদস্যকে হত্যা করেছে। কাজেই সেই জামাত-বিএনপির কেউ যাতে পুলিশ বাহিনীতে না ঢোকে সে ব্যাপারে পুলিশ সচেতন হবে বলে আশা করি। তবে এখানে আমরা হস্তক্ষেপ করতে চাই না। সন্ত্রাসী-জঙ্গিবাদী কর্মকাণ্ডে জড়িত কেউ যেনো এই বাহিনীতে ঢুকতে না পারে এটা দেখা উচিৎ। এটা দেখা পুলিশ বাহিনীর দায়িত্ব’।

এ ব্যাপারে স্থানীয় সাংসদদের ভুমিকা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন,‘ নিজ নিজ এলাকায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িতদের কেউ পুলিশে ঢুকে থাকলে তার খবর গোয়েন্দা সংস্থাকে দিন। তা যাচাই করে দেখা হবে এবং যথাযথ ব্যবস্তা নেয়া হবে’।

বাংলাদেশের কূটনৈতিক সাফল্য তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আন্তঃযোগাযোগ বাড়ানো হচ্ছে। কোনোভাবেই সন্ত্রাসী, জঙ্গিবাদী ও বিচ্ছিন্নতাবাদীদের প্রশ্রয় দেয়া হবে না।