ঢাকা, মে ৪, ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ২০:৩২:০৮

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র পুনর্বাসন না করে বস্তিবাসীদের উচ্ছেদ করা হবে না: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারি হিসেবে ফের নিয়োগ পেলেন বিপ্লব বড়ুয়া সংসদ অধিবেশন উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ আপিলে দ্বিতীয় দিনে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ৫১ জন নির্বাচনে ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি সেনাবাহিনী চায় ইসি : পিএসও আদালত আবমাননায় বিচারক সোহেল রানার সাজার বিরুদ্ধে আপিলের রায় ২৩ জানুয়ারি রাজধানীর ২১টি স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ-অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ৪ জন গ্রেফতার : ডিএমপি নির্বাচনে সেনা মোতায়েন হবে কিনা, জানালেন ইসি

চেক ডিসঅনার সংক্রান্ত মামলার ব্যাপারে সাধারণ মানুষের অনেক ভ্রান্ত ধারণা

| ২ শ্রাবণ ১৪২৩ | Sunday, July 17, 2016

images (98)

চেক ডিসঅনার সংক্রান্ত মামলার ব্যাপারে সাধারণ মানুষের অনেক ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে। এ ভ্রান্ত ধারণা দূর করার লক্ষ্যে এ বিষয়ে সাধারণের মাঝে সঠিক তথ্য তুলে ধরার জন্য সহজ, সরল ও দুর্বোধ্য আইনি জটিল ব্যাখ্যা যতদূর সম্ভব পরিহার করে সাধারণ্যের বোধগম্য ভাষায় লিখার চেষ্টা করেছি। চেক ডিসঅনার সংক্রান্ত মামলার ক্ষেত্রে “দি নেগুসিয়েবল ইনস্ট্রুমেন্ট এ্যাক্ট ১৮৮১” অনুসরণ করা হয়। যা পরবর্তীতে ২০০৬ইং সালে কিছু কিছু ক্ষেত্রে সংশোধন করা হয়েছে। যেমন ডিমান্ড নোটিশ প্রদান করার পদ্ধতি ও সময়, মামলা দায়ের করার সময় এবং বিচারিক আদালত সংক্রান্ত বিষয়াদির ক্ষেত্রে সংশোধনী আনা হয়েছে। এ সংক্রান্ত মামলায় আইনে প্রদত্ত সময় কঠোরভাবে অনুসরণ করা বাঞ্ছনীয়। যেমন চেক দাতা প্রাপককে টাকা পরিশোধার্থে একটি চেক প্রদান করলেন। উক্ত চেকটি চেকোক্ত তারিখ হতে ০৬ (ছয়) মাসের মধ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে নগদায়নের জন্য উপস্থাপন করতে হবে এবং উক্ত চেকখানা সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্তৃক ডিসঅনার হওয়ার বা নগদায়ন না হওয়ার তারিখ হতে ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে চেক দাতাকে তার সর্বশেষ সঠিক ঠিকানায় প্রাপ্তি স্বীকার পত্র যুক্ত রেজিস্ট্রি ডাকযোগে উক্ত দাবিতে লিখিত নোটিশ
প্রেরণ করতে হবে বা বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় উক্ত দাবির নোটিশ প্রকাশ করতে হবে। চেক দাতা উক্ত নোটিশ গ্রহণের তারিখ হতে বা বিলি না হয়ে ফেরত আসলে প্রেরণের তারিখ হতে বা পত্রিকায় প্রকাশের তারিখ হতে ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে যদি চেক দাতা উক্ত দাবিকৃত টাকা দাবীদার বরাবরে পরিশোধ না করেন তা হলে উক্ত দিন হতে মামলা দায়েরের কারণ (উটল্রণ মত টর্ডধমভ) উদ্ভব হয়েছে। দাবীদার নোটিশোক্ত ৩০ (ত্রিশ) দিন পর পরবর্তী ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে অত্র আইনে সংশ্লিষ্ট এলাকার এখতিয়ারাধীন বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করবেন। পরবর্তীতে উক্ত মামলা বিজ্ঞ দায়রা জজ আদালতে বিচার নিষ্পত্তির জন্য স্থানান্তরিত হওয়ার পর চার্জ গঠন হতে বিচার কার্য্য শুরু হবে।

এই আইনে ২০০৬ ইং সনের সংশোধনীর পূর্বে উপরোক্ত ৩০ (ত্রিশ) দিনের স্থলে ১৫ (পনের) দিন, ৬০ (ষাট) দিনের স্থলে ৩০ (ত্রিশ) দিন হিসেবে অনুসরণ করা হতো এবং বিজ্ঞ ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিচার নিষ্পত্তি হতো। সাধারণের ভ্রান্ত ধারণা আছে যে, চেকটি সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে তিন বার উপস্থাপনের
পর নগদায়ন না হলেই চেক দাতা বরাবরে ডিমান্ড নোটিশ প্রেরণ করতে হয়। তা মোটেই সঠিক নয়। চেকোক্ত তারিখ হতে ০৬ (ছয়) মাসের মধ্যে একবার উক্ত চেকটি নগদায়নের জন্য উপস্থাপনের পর নগদায়ন না হলে ডিমান্ড নোটিশ প্রদান করা যাবে। তাছাড়া অনেকেরই এ ধরনের ধারণাও আছে যে, ডাকযোগে ডিমান্ড নোটিশ প্রেরণের পর চেকদাতা বা নোটিশ প্রাপক নোটিশটি গ্রহণ না করে অবিলিকৃত অবস্থায় দাবীদার বা নোটিশ দাতা বরাবরে ফেরত আসলে পুনরায় বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিক
পত্রিকায় ডিমান্ড নোটিশ প্রকাশ করতে হয়। কিন্তু আইনের বিধানানুসারে দ্বিতীয়বার ডিমান্ড নোটিশ
প্রেরণ বা প্রকাশের কোন প্রয়োজন নাই,  যদি নোটিশ প্রাপকের ঠিকানা যথাযথ ও সঠিক থাকে। “দি জেনারেল ক্লজেজ এ্যাক্ট ১৮৯৭” এর ২৭ ধারায় উল্লেখ আছে যে, প্রাপকের সর্বশেষ ও উল্লেখযোগ্য সময় বসবাসের ঠিকানায় প্রাপককে রেজিষ্ট্রি ডাকযোগে চিঠি প্রেরণ করা হলে যদি প্রাপক গ্রহণ না করেন বা ডাক পিয়ন “প্রাপককে পাওয়া যায় নাই” বা ‘প্রাপক চলিয়া গিয়াছেন’ মন্তব্যে খাম অবিলিকৃত অবস্থায় ফেরত পাঠালেও সঠিকভাবে উক্ত চিঠি জারী হয়েছে বলে মনে করতে হবে। এসংক্রান্তে মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সিদ্ধান্ত হল যে, “notice sent by post at the address of the suit premises having been returned unserved with the remark of the postal authority loft was presumed to be  good service,-50DLP1144(AD) ”.

এছাড়াও যে কোন মামলায় causes of (মামলার কারণ উদ্ভব হয়) হয় একবারই অর্থাৎ প্রথম নোটিশটি প্রাপকের সঠিক ঠিকানায় প্রাপ্তি স্বীকার পত্র যুক্ত রেজিস্ট্রি ডাকযোগে পাঠানোর পর প্রাপক তা গ্রহণ করার দিন হতে বা নোটিশ অবিলিকৃত অবস্থায় প্রেরক বরাবরে ফেরত আসলে নোটিশ প্রেরণের দিন হতে বা নোটিশ পত্রিকায় প্রকাশের দিন হতে ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে চেক দাতা দাবীদার বরাবরে উক্ত টাকা পরিশোধ না করেন তাহলেই মামলার কারণে উদ্ভব ঘটে, দ্বিতীয় নোটিশে নয়। কাজেই দ্বিতীয় নোটিশ প্রদানের কোন ভিত্তি নাই। প্রাপকের ঠিকানার ব্যাপারে সন্দেহ থাকলে বহুল প্রচারিত জাতীয়
দৈনিক পত্রিকায় একবারই নোটিশ প্রকাশ করা শ্রেয়। কোন কারণে বা ভুল বশতঃ দ্বিতীয় নোটিশ প্রদান করলেও প্রথম নোটিশ প্রদানের পর উপরোক্তভাবে মামলার কারণ উদ্ভব হয়েছে এবং উপরোক্ত সময় গণনা করার ক্ষেত্রে প্রথম নোটিশ প্রদানের পর পূর্বে বর্ণিত মতে নোটিশোক্ত ৩০ (ত্রিশ) দিন পর পরবর্তী ৩০ ত্রিশ) দিনের মধ্যে মামলা দায়ের করতে হবে। দ্বিতীয় নোটিশ হতে সময় গণনা করা যাবে না। নচেৎ মামলা তামাদীতে বারিত হয়ে যাবে এবং চেক দাতা আসামি মামলার দায় হতে অব্যাহতি পাবে। এ সংক্রান্তে উচ্চ আদালতে সিদ্ধান্ত হয় যেঃ “cause of action for filing complaint shall arise when after bouncing of chewue a notice is sent in accordance with statutiry provision demanding payment issue of second notice after the subsequent bouncing of chaque would not give rise to a fresh of further cause of action cheque bounced on 18.3.1999 and demand notice was issued by complained on 23.3.1999-accused on being
served requseter complained on 11.5.1999 and it bounccd again on 22.5.1999 notice under section 138 proviso again issued on 31.5.1999 and then complaint was filed on 26.6.1999 cpmplaint was barred by limitation as filed beyond prescrived
limitation period of cause of action which arose on service of first notice proceeding
were liable fo be quashed-AIR1998 3043,55DLR630

আবার অনেকেরই ধারণা আছে যে, চেকটি ‘Insufficient Fund’ বা অপর্যাপ্ত তহবীল মন্তব্যে ডিসঅনার
না হলে মামলা করা যাবে না বা কোন প্রতিকার পাওয়া যাবে না। উক্ত ধারণা মোটেই সঠিক নয়। দেখা গেছে চেক প্রদানকারী ও তৎসংশ্লিষ্ট ব্যাংকের কর্মকর্তা বা কর্মচারীর যোগসাজসে rafer to drawar বা র্ওময যটহবণর্ভ ইত্যাদি মন্তব্যে চেকটি ডিসঅনার করে। যে মন্তব্যেই ডিসঅনার হোক না কেন চেক প্রদানকারী ব্যক্তি উক্ত অপরাধের দায় এড়াতে পারেন না এবং উক্তরূপে ডিসঅনার হওয়া চেক সংক্রান্তে অত্র আইনে মামলা করা যাবে। এতদ্বিষয়ে মহামান্য হাইকোর্ট ও আপিল বিভাগের সিদ্ধান্ত হল যেঃ-
“the endorsement frefer to drawer dose not mean anything but that chewue has been returned for insufficient funds in the account of the drawer of the cheque . These are merely woeds in banking parlance. The reply of the bank refer to drawer means and indicates that the bank is unable to honour the chewue as there is shortage of fund is the account in question after issuance of cheque by any peeson in  favour of drawer the subsequent act of the pedson drawing the cheque in stopping the cheque, in stopping the chequw . Does not absolve him prima facie of an alleged offence that without having sufficient fund in the account he has issued such a chequw and therefore can not thus be absolved of the liability of the offence complained of under section 138 of the negotiable instrument act. The plea of stopping payment in the instant case does not therefore save the accused form the liability of the offence punishable under section 138 of the act.13BLC61(AD)/63 DRL137

আবার অনেকক্ষেত্রে দেখা গেছে চেক প্রদানকারী অপরাধের দায় হতে বাঁচার নিমিত্ত ‘চেকটি হারিয়ে গেছে’ মর্মে সংশ্লিষ্ট থানায় সাধারণ ডায়েরি করে রাখেন। আবার কখনো চেকটি উদ্ধারের জন্য ফৌজদারী কার্যাবিধি আইনের ৯৮ ধারামতে বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা হাকিমের আদালতে চার্চ ওয়ারেন্ট প্রার্থনা করেন, আবার কখনো কখনো উক্ত চেক বা চেকগুলো দ্বারা যেন কোন ফৌজদারী আদালতে প্রতিকার
না পাওয়া যায় তজ্জন্য চেকদাতা বিজ্ঞ দেওয়ানি আদালতে সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৪১ ধারামতে নিষেধাজ্ঞার আবেদন করেন। তথাপিও এই আইনে চেকডিসঅনারের হেতুতে দায়েরি ফৌজদারী মামলার
রেমডণণঢধভথর্ ্রময করা যায় না বা দেওয়ানী আদালতে নিষেধাজ্ঞা দিলেও তা বেআইনি, অবৈধ ও ইঠল্রণ মত যরমডণ্র্র হিসেবে গণ্য হবে এবং বলা হয়েছে যে, ফৌজদারী আদালত দেওয়ানি আদালতের অধীন নয়।
চেক প্রদানকারী যদি কোন ব্যক্তি না হয়ে কোম্পানি বা কোন ফার্ম হয় তাহলে উক্ত ফার্ম বা কোম্পানির সকল অংশীদার বা পরিচালকগণ অত্র আইনের ১৪০ ধারামতে অপরাধী হবেন। এক্ষেত্রে উক্ত চেক
প্রদানকারী কোম্পানি বা ফার্মের সকল অংশীদার বা পরিচালকগণকে ডিমান্ড নোটিশ প্রদান
করতে হবে। যদি চেকোক্ত তারিখ হতে চেকের মেয়াদ ০৬ (ছয়) মাস অতিক্রান্ত হয়ে যায় সেক্ষেত্রে এই আইনের ১৩৮ ধারায় মামলা করা যাবে না। তবে দাবীদার দণ্ডবিধির ৪২০ ও ৪০৬ ধারায় মামলা দায়ের করতে পারেন, যদিও এক্ষেত্রে শুধুমাত্র ফৌজদারী অপরাধের বিচার হবে। তাছাড়াও দাবীদার উক্ত টাকা আদায়ের জন্য দেওয়ানি আদালতের আশ্রয় গ্রহণ করতে পারেন। মামলা দায়ের করার সময় এই আইনের বিধিবদ্ধ সময় যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে এবং অভিযোগ বা নালিশী দরখাস্তে মামলা দায়েরের কারণ উদ্ভবের তারিখ (ঊর্টণ মত ডটল্রণ মত টর্ডধমভ) অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে। নচেৎ আসামি খালাস বা অব্যাহতি পাইতে পারে এবং চেক প্রদানকারী আসামি উক্ত তারিখ অনুল্লেখের সুযোগ গ্রহণ করবে।
আশা করি চেক ডিজঅনার সংক্রান্ত মামলার ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের সৃষ্ট ভ্রান্ত ধারণার অবসান ঘটবে এবং কিছুটা হলেও উপকৃত হবেন। চেকদাতা বিজ্ঞ দেওয়ানি আদালতে সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৪১ ধারামতে নিষেধাজ্ঞার আবেদন করেন। তথাপিও এই আইনে চেক ডিসঅনারের হেতুতে দায়েরি ফৌজদারী মামলার
রেমডণণঢধভথর্ ্রময করা যায় না বা দেওয়ানী আদালতে নিষেধাজ্ঞা দিলেওm তা বেআইনি, অবৈধ ও ইঠল্রণ মত যরমডণ্র্র হিসেবে গণ্য হবে এবং বলা হয়েছে যে, ফৌজদারী আদালত দেওয়ানি আদালতের অধীন নয়।
চেক প্রদানকারী যদি কোন ব্যক্তি না হয়ে কোম্পানি বা কোন ফার্ম হয় তাহলে উক্ত ফার্ম বা কোম্পানির সকল অংশীদার বা পরিচালকগণ অত্র আইনের ১৪০ ধারামতে অপরাধী হবেন। এক্ষেত্রে উক্ত চেক
প্রদানকারী কোম্পানি বা ফার্মের সকল অংশীদার বা পরিচালকগণকে ডিমান্ড নোটিশ প্রদান
করতে হবে। যদি চেকোক্ত তারিখ হতে চেকের মেয়াদ ০৬ (ছয়) মাস অতিক্রান্ত হয়ে যায় সেক্ষেত্রে এই আইনের ১৩৮ ধারায় মামলা করা যাবে না। তবে দাবীদার দণ্ডবিধির ৪২০ ও ৪০৬ ধারায় মামলা দায়ের
করতে পারেন, যদিও এক্ষেত্রে শুধুমাত্র ফৌজদারী অপরাধের বিচার হবে। তাছাড়াও দাবীদার
উক্ত টাকা আদায়ের জন্য দেওয়ানি আদালতের আশ্রয় গ্রহণ করতে পারেন। মামলা দায়ের করার সময় এই আইনের বিধিবদ্ধ সময় যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে এবং অভিযোগ বা নালিশী দরখাস্তে মামলা দায়েরের কারণ উদ্ভবের তারিখ (ঊর্টণ মত ডটল্রণ মত
টর্ডধমভ) অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে। নচেৎ আসামি খালাস বা অব্যাহতি পাইতে পারে এবং চেক প্রদানকারী আসামি উক্ত তারিখ অনুল্লেখের সুযোগ গ্রহণ করবে। এ সংক্রান্তে মহামান্য
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সিদ্ধান্ত হল যে;
“When the receipt of the notice is not established and no cause of action following thereof is disclosed in the complaint, there is no disclosure of the offence and as such the proceeding being abuse of the process of the court are quashed under section 561 A of the Code of Criminal Procedure.” 9MLR (AD) 299.