ঢাকা, মে ৪, ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৪:৫৫:৩০

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র পুনর্বাসন না করে বস্তিবাসীদের উচ্ছেদ করা হবে না: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারি হিসেবে ফের নিয়োগ পেলেন বিপ্লব বড়ুয়া সংসদ অধিবেশন উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ আপিলে দ্বিতীয় দিনে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ৫১ জন নির্বাচনে ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি সেনাবাহিনী চায় ইসি : পিএসও আদালত আবমাননায় বিচারক সোহেল রানার সাজার বিরুদ্ধে আপিলের রায় ২৩ জানুয়ারি রাজধানীর ২১টি স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ-অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ৪ জন গ্রেফতার : ডিএমপি নির্বাচনে সেনা মোতায়েন হবে কিনা, জানালেন ইসি

চার মাসেও গ্রেফতার হয়নি মনীন্দ্র অধিকারী হত্যা মামলার প্রধান আসামী তুহিন ।

| ১১ শ্রাবণ ১৪২৩ | Tuesday, July 26, 2016

Manik Chandra Sharkar's photo.

গোপাল চন্দ্র মন্ডল,নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি-নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় মেয়েকে অপহরণে বাধা দেওয়ায় খুন হন মনীন্দ্র অধিকারী (৪৫)। এ ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলার প্রধান আসামি তুহিন চার মাসেও গ্রেফতার হয়নি। এ ব্যাপারে দায়সারা গোছের জবাব দিয়ে ব্যর্থতা এড়াচ্ছে পুলিশ। তদন্ত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, তুহিন রাজধানীর শ্যামলী এলাকায় অস্থায়ীভাবে বসবাস করত। ঘটনার পর পালিয়ে যায় সে। তার ঠিকানা না জানায় তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

ফতুল্লার রঘুনাথপুর এলাকায় গত ১৬ মার্চ ভোরে স্থানীয় একটি উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর ছাত্রীকে বাড়ি থেকে তুলে আনতে যায় মেয়েটির কথিত প্রেমিক তুহিন ও তার বন্ধুরা। এ সময় বাধা দেওয়ায় তারা ওই মেয়ের বাবা মনীন্দ্রকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে। ঘটনার পর তুহিন দ্রুত পালিয়ে গেলেও ঘটনাস্থল থেকে সাতজনকে আটক করে স্থানীয়রা। পরে পুলিশ গিয়ে সেখান থেকে ধারালো ছুরি ও দুটি মাইক্রোবাস জব্দ করে। পরে এ ঘটনায় আরও একজনকে গ্রেফতার করা হয়। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী প্রজাপতি রায় বাদী হয়ে গ্রেফতার ৮ জনসহ ১০ জনকে আসামি করে ফতুল্লা থানায় মামলা করেন। ওই মামলায় গ্রেফতার হয়েছে নজরুল ইসলাম, মনিরুল ইসলাম মনির, জাহিদ, আলবার্ট সুশান্ত, জুয়েল, বাবু, হৃদয় ও আরও একজন। গ্রেফতার হয়নি প্রধান আসামি তুহিন ও তার আরেক বন্ধু সবুজ।
স্থানীয়রা জানান, ফতুল্লার রঘুনাথপুরের একটি বাড়িতে কেয়ারটেকারের কাজ করতেন মনীন্দ্র। সে সুবাদে ওই বাড়িতেই বিনাভাড়ায় পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন তিনি। বাড়তি আয়ের জন্য অনিয়মিত রিকশা-ভ্যানও চালাতেন মনীন্দ্র। তার তিন মেয়ের মধ্যে বড় মেয়ের বিয়ে হয়েছে। ছোট মেয়ে ও ছেলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত। নবম শ্রেণীতে পড়ূয়া মেজ মেয়েকে কেন্দ্র করেই অপহরণ চেষ্টা ও হত্যাকাণ্ড ঘটে।