ঢাকা, এপ্রিল ২৮, ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ২৩:৪৬:৫৪

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র পুনর্বাসন না করে বস্তিবাসীদের উচ্ছেদ করা হবে না: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারি হিসেবে ফের নিয়োগ পেলেন বিপ্লব বড়ুয়া সংসদ অধিবেশন উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ আপিলে দ্বিতীয় দিনে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ৫১ জন নির্বাচনে ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি সেনাবাহিনী চায় ইসি : পিএসও আদালত আবমাননায় বিচারক সোহেল রানার সাজার বিরুদ্ধে আপিলের রায় ২৩ জানুয়ারি রাজধানীর ২১টি স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ-অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ৪ জন গ্রেফতার : ডিএমপি নির্বাচনে সেনা মোতায়েন হবে কিনা, জানালেন ইসি

ঘুষের টাকা গুনে পকেটে নেওয়া পুলিশের সেই কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

| ১০ ফাল্গুন ১৪২৩ | Wednesday, February 22, 2017

ওবায়দুর রহমান

আসামির কাছ থেকে টাকা নেওয়ার অভিযোগে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) উপপরিদর্শক (এসআই) ওবায়দুর রহমানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। ‘টাকা গুনে গুনে পকেটে নিলেন পুলিশ কর্মকর্তা’ শিরোনামে গতকাল সোমবার প্রথম আলোয় টাকা নেওয়ার ভিডিওসহ প্রতিবেদন প্রকাশের পর এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
সিআইডির বিশেষ সুপার (প্রশাসন) শেখ মো. রেজাউল হায়দার বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, গতকাল সোমবার সকালে ওবায়দুর রহমানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। পাশাপাশি তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়েছে। তদন্ত শেষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রথম আলোর সংগ্রহে থাকা টাকা নেওয়ার ভিডিও ফুটেজ দেখে এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আশুলিয়ার পূর্ব ধনিয়া থেকে ২০১৫ সালের ২০ ডিসেম্বর শেখ শাওন নামের সাড়ে চার বছরের এক শিশু নিখোঁজ হয়। পরে ২০১৬ সালের ১২ মার্চ আশুলিয়া থানায় অপহরণের অভিযোগে একটি মামলা করেন শিশুটির বাবা শেখ সুমন। মামলায় মো. মাসুম (২৮) নামের একজনকে আসামি করা হয়। আদালতের নির্দেশে পরে মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পায় সিআইডি। গত ২৫ নভেম্বর এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির ঢাকা বিভাগের এসআই ওবায়দুর রহমানসহ চারজন পূর্ব ধনিয়ায় আসেন মামলার তদন্ত করতে।
মাসুমের অভিযোগ, এই ৮ হাজার টাকাসহ কলমের খোঁচায় জীবন শেষ করার হুমকি দিয়ে ওবায়দুর রহমান তাঁর কাছ থেকে কয়েক দফায় ২ লাখ ২২ হাজার টাকা নিয়েছেন।