ঢাকা, এপ্রিল ২৯, ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ২৩:০০:৫২

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

গণমাধ্যমের সাথে তথ্যমন্ত্রীর নববর্ষ বরণ

| ২ বৈশাখ ১৪২৪ | Saturday, April 15, 2017

ঢাকা : জাতীয় প্রেসক্লাব, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি, একুশে টেলিভিশন, মাই টিভি ও বিডিনিউজ বার্তা সংস্থার বর্ষবরণে যোগদানের মধ্যদিয়ে বঙ্গাব্দ ১৪২৪ সালের প্রথম দিনটি গণমাধ্যমের সাথেই উদযাপন করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
নববর্ষের প্রথম প্রহরে, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত বারোটা এক মিনিটে একুশে টেলিভিশনের ১৮তম বছরে পদার্পণ উপলক্ষে তাদের কার্যালয়ে কেক কাটেন ইনু।
পয়লা বৈশাখ সকালে সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) নববর্ষ উৎসবে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়ের পর দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের বর্ষবরণ আয়োজনে যান তথ্যমন্ত্রী।
প্রেসক্লাব সভাপতি শফিকুর রহমান, দৈনিক সমকালের সম্পাদক গোলাম সারওয়ার, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিনসহ বরেণ্য সাংবাদিকরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে ডিআরইউ’র বর্ণাঢ্য আয়োজনে সংগঠনের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাদশা, সাধারণ সম্পাদক মুরসালিন নোমানীসহ বিপুলসংখ্যক গণমাধ্যম কর্মী তথ্যমন্ত্রীর সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
এরপর মহাখালীতে অনলাইন বার্তা সংস্থা বিডিনিউজ কার্যালয়ে পৌঁছলে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুকে স্বাগত জানান সংস্থার প্রধান সম্পাদক তৌফিক ইমরোজ খালিদীসহ জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা। সন্ধ্যায় প্রতিবেদন লেখার সময় মন্ত্রী মাই টিভি’র ৮ম বছরে পদার্পণ অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছিলেন।
অনুষ্ঠানগুলোতে তথ্যমন্ত্রী দেশের গণমাধ্যমকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘নিজস্ব সংস্কৃতির চর্চা মানুষকে শেকড়ের সাথে যুক্ত রাখে, সামনে এগোবার শক্তি যোগায়। বাংলা নববর্ষের আয়োজনে কোটি মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ বাঙালির শক্তিরই পরিচায়ক। আর এই মহামিলনের বার্তা সকলের কাছে পৌঁছে দিয়ে গণমাধ্যম যে ভূমিকা রেখে চলেছে, সে জন্য দেশবাসীর পক্ষ থেকে তাদের অনেক ধন্যবাদ।’