ঢাকা, এপ্রিল ২৬, ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৮:৫৯:০৭

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

কোটা সংস্কার কমিটি সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত করেছে : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

| ২৯ শ্রাবণ ১৪২৫ | Monday, August 13, 2018

ঢাকা: কোটা সংস্কার কমিটি সরকারি চাকরিতে কোটা সংরক্ষণ পদ্ধতি প্রায় বাতিল এবং এই ব্যাপারে মেধাকে অগ্রাধিকার দিয়ে তাদের সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম আজ দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘যতটুকু সম্ভব কোটা পদ্ধতি বাদ দিয়ে আমরা মেধার ভিত্তিতে যেতে চাই। আমাদের এখন সময় এসেছে মুক্ত প্রতিযোগিতায় যাওয়ার।’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান কোটা প্রক্রিয়া পর্যালোচনা, সংস্কার বা বাতিলের ব্যাপারে গত ২ জুলাই মন্ত্রিপরিষদ সচিবের নেতৃত্বে ৭ সদস্য বিশিষ্ট উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন একটি কমিটি গঠন করে।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, মেধাকে অগ্রাধিকার দিয়ে কমিটি তাদের সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছে।
কমিটির সময় বৃদ্ধির সম্ভাবনা সম্পর্কে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘সময় ইতোমধ্যে বাড়ানো হয়েছে। আমরা এরই মধ্যে এক মাস কাজ করেছি এবং আমাদের সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত করা হয়েছে।’
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, কমিটি কোটা প্রক্রিয়া প্রায় বাতিল এবং মেধাকে অগ্রাধিকার দিয়ে সরকারি চাকরিতে নিয়োগ দেয়ার সুপারিশ করেছে।
মুক্তিযোদ্ধা কোটা সংরক্ষণ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায় বা পর্যক্ষেণ রয়েছে, যাতে প্রার্থী পাওয়া না গেলে মুক্তিযোদ্ধা কোটা খালি রাখার কথা বলা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে আলম বলেন, এ ব্যাপারে সরকার উচ্চ আদালতের মতামত নেবে এবং কোর্ট যদি মুক্তিযোদ্ধা কোটা উঠিয়ে দেয়, তাহলে সেটা আর থাকবে না।
তিনি বলেন, ‘কোর্ট যদি মুক্তিযোদ্ধা কোটা সংরক্ষণের পক্ষে রায় দেয় তাহলে এই অংশ রাখা হবে এবং অন্য কোটাগুলো উন্মুক্ত করে দেয়া হবে।’
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘আদালতের যে কোনো নির্দেশনা বা পর্যক্ষেণ আমাদের জন্য বাধ্যতামূলক। আমরা কখনো তা অবজ্ঞা করতে পারি না।’