ঢাকা, মে ৩, ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৪:৫৪:৪৩

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

এসএসসি ও সমমানের ফল শতভাগ পাসের প্রতিষ্ঠান বেড়েছে, কমেছে শূন্য পাসের প্রতিষ্ঠান

| ২৩ বৈশাখ ১৪২৬ | Monday, May 6, 2019

Image result for এসএসসি ও সমমানের ফল শতভাগ পাসের প্রতিষ্ঠান বেড়েছে, কমেছে শূন্য পাসের প্রতিষ্ঠান

মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট

(এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় আজ প্রকাশিত ফলে দেখা গেছে শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা এবার গতবারের তুলনায় কমেছে। অন্যদিকে শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে।

গতবার শূন্য ভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ১০৯। এবার তা কমে হয়েছে ১০৭টি। অর্থাৎ এবার ১০৭টি প্রতিষ্ঠান থেকে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নিয়ে কোনো ছাত্রছাত্রী পাস করেনি। গতবারের তুলনায় এবার শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা কমেছে দুটি।

এবার শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা হচ্ছে দুই হাজার ৫৮৩টি। অর্থাৎ এ প্রতিষ্ঠান থেকে অংশ নেওয়া সব ছাত্রছাত্রী পাস করেছে। অন্যদিকে গতবার শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল এক হাজার ৫৭৪টি। শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা গতবারের তুলনায় বেড়েছে এক হাজার নয়টি।

আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির হাতে পরীক্ষার ফলের সারসংক্ষেপ তুলে দেন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা। পরে সেখানেই ফলের বিস্তারিত তুলে ধরেন মন্ত্রী।

প্রকাশিত ফলে দেখা যায়, এ বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় মোট ২১ লাখ ৩৫ হাজার ৩৩৩ শিক্ষার্থী অংশ নেয়। এর মধ্যে ১০ লাখ ৬৪ হাজার ৮৯২ ছাত্রী ও ১০ লাখ ৭০ হাজার ৪৪১ জন ছাত্র।

সাধারণ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আওতায় গত বছর গড় পাসের হার ছিল ৭৭ দশমিক ৭৭ শতাংশ। এবারে তা বেড়ে হয়েছে ৮২ দশমিক ২০ শতাংশ। অর্থাৎ পাসের হার বেড়েছে ৪ দশমিক ৪৩ শতাংশ।

এবার মোট পাস করেছে ১৭ লাখ ৪৯ হাজার ১৬৫ শিক্ষার্থী। গতবার পাস করেছিল ১৫ লাখ ৭৬ হাজার ১০৪ জন। অর্থাৎ এবার এক লাখ ৭৩ হাজার ৬১ জন শিক্ষার্থী বেশি পাস করেছে।

অন্যদিকে গত বছর মোট জিপিএ ৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা এক লাখ ১০ হাজার ৬২৯ হলেও এবারে তা নেমে দাঁড়িয়েছে এক লাখ পাঁচ হাজার ৫৯৪ জনে। গতবার ৫.৪৬ শতাংশ শিক্ষার্থী জিপিএ ৫ পেলেও এবারে তা দাঁড়িয়েছ ৪.৯৬ শতাংশে।

শিক্ষার্থীরা মোট আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড এবং মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডের অধীনে এবার এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অবতীর্ণ হয়। বোর্ড অনুযায়ী শতকরা পাসের হার—ঢাকা বোর্ডে ৭৯.৬২, রাজশাহী ৯১.৬৪, বরিশাল ৭৭.৪১, কুমিল্লা ৮৭.১৬, সিলেট ৭০.৮৩, দিনাজপুর ৮৪.১০, যশোর ৯০.৮৮ এবং চট্টগ্রামে ৭৮.১১ ভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছে।

এর বাইরে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে ৭২.২৪ শতাংশ এবং মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে ৮৩.০৩ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে।

দেশের ১০টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে গত ২ ফেব্রুয়ারি থেকে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। ২৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৬ মার্চ পর্যন্ত ব্যবহারিক পরীক্ষা শেষ হয়।

ফল পেতে এখানে ক্লিক করুন

http://www.educationboardresults.gov.bd/