ঢাকা, মে ২০, ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ০০:০০:১৫

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

ঈশ্বরদী ইপিজেডের বৃক্ষরোপণে প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় পুরস্কার অর্জন

| ৩ শ্রাবণ ১৪২৪ | Tuesday, July 18, 2017

ঢাকা : বৃক্ষরোপণে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ রপ্তানী প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষের (বেপজা) অধীন ঈশ্বরদী ইপিজেড ‘বৃক্ষরোপণে প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় পুরস্কার ২০১৬’ অর্জন করেছে।
পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু এবং উপমন্ত্রী আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব রোববার রাজধানীর আগারগাঁওস্থ বন অধিদপ্তরে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই পুরস্কার প্রদান করেন।
ঈশ্বরদী ইপিজেডের পক্ষে বেপজার মহাব্যবস্থাপক নাজমা বিন্তে আলমগীর ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট এবং পুরস্কারের অর্থ গ্রহণ করেন।
ঈশ্বরদী ইপিজেড অধিদপ্তর/পরিদপ্তর/সেক্টর কর্পোরেশন/প্রতিষ্ঠান শ্রেণিতে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে। পরিবেশ ভারসাম্যতা রক্ষা এবং সৌন্দর্যবর্ধনের লক্ষ্যে ২০১০-১১ থেকে ২০১৪-১৫ অর্থ-বছর সময়ে ঈশ্বরদী ইপিজেডে বনজ, ফলদ, ভেষজ/ঔষধি, শোভাবর্ধনকারী, দেশীয়-বিলুপ্তপ্রায় প্রভৃতি জাতের মোট ২৭ হাজার তিনশ’ গাছের চারা রোপণ করা হয়।
বৃক্ষরোপণে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ মংলা ইপিজেড একই ক্যাটগরিতে ২০১৫ সালে দ্বিতীয় পুরষ্কার লাভ করে।
আজ বেপজার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইপিজেডসমূহে সবুজায়ন কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বেপজা বিভিন্ন পদক্ষেপ হাতে নিয়েছে। বৃক্ষরোপণ কার্যক্রম তার মধ্যে অন্যতম। প্রতি বছর ইপিজেডসমূহে প্রচুর পরিমাণে গাছের চারা রোপণ করা হয়।
এছাড়া বেপজা পরিবেশ সংরক্ষণের লক্ষ্যে সৌর প্যানেল স্থাপন ও সৌর বাতি লাগানো, এলইডি লাইট স্থাপন, কেন্দ্রীয় তরল বর্জ্য শোধনাগার চালু প্রভৃতি পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করেছে যা ইপিজেডসমূহকে ‘গ্রিন জোনে’ রূপান্তরে ভূমিকা রাখছে।