ঢাকা, মে ৭, ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ২২:০৬:৪৮

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র পুনর্বাসন না করে বস্তিবাসীদের উচ্ছেদ করা হবে না: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারি হিসেবে ফের নিয়োগ পেলেন বিপ্লব বড়ুয়া সংসদ অধিবেশন উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ আপিলে দ্বিতীয় দিনে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ৫১ জন নির্বাচনে ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি সেনাবাহিনী চায় ইসি : পিএসও আদালত আবমাননায় বিচারক সোহেল রানার সাজার বিরুদ্ধে আপিলের রায় ২৩ জানুয়ারি রাজধানীর ২১টি স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ-অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ৪ জন গ্রেফতার : ডিএমপি নির্বাচনে সেনা মোতায়েন হবে কিনা, জানালেন ইসি

আজও হচ্ছে না মানবতাবিরোধী অপরাধে ফাঁসি কার্যকর হওয়া সাকার রায় ফাঁসের মামলার রায়

| ১৪ ভাদ্র ১৪২৩ | Monday, August 29, 2016

saka-wife20160828114059

অনলাইন ডেস্ক: আবারো পেছালো মানবতাবিরোধী অপরাধে ফাঁসি কার্যকর হওয়া সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরীর রায় ফাঁসের মামলার রায়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) হল আন্দোলনকে কেন্দ্র করে আসামিদের আদালতে হাজির করতে না পারায় রায় ঘোষণা করা হয়নি।

সাইবার ট্রাইব্যুনালের ভিপি নজরুল ইসলাম শামীম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে ৪ আগস্ট মামলার যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য ১৪ আগস্ট দিন ধার্য করেন বাংলাদেশ সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক কে এম সামসুল আলম। তবে বিচারক রায় লিখে শেষ করতে না পারায় রায় ঘোষণার জন্য আজ (২৮ আগস্ট, রোববার) নতুন দিন ধার্য করেন। মামলায় বিভিন্ন সময়ে ২১ জন সাক্ষী সাক্ষ্যপ্রদান করেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ২০১৩ সালের ১ অক্টোবর বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরীকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। তবে রায়ের আগেই সালাউদ্দিনের স্ত্রী, পরিবারের সদস্য ও আইনজীবীরা রায় ফাঁসের অভিযোগ তোলেন। তারা রায়ের খসড়া কপি সংবাদকর্মীদের দেখান।

রায় ঘোষণার পরদিন ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রার এ কে এম নাসির উদ্দিন মাহমুদ বাদী হয়ে ২ অক্টোবর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে শাহবাগ থানায় মামলা করেন। ওই বছরের ৪ অক্টোবর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক ফজলুর রহমান বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় আরেকটি মামলা করেন।

২০১৪ সালের ২৮ আগস্ট ডিবির পরিদর্শক শাহজাহান সাকার স্ত্রী ফারহাত কাদের চৌধুরীসহ সাতজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

অভিযোগপত্রের অপর আসামিরা হলেন- সাকার ছেলে হুম্মাম কাদের চৌধুরী (পলাতক), সাকার আইনজীবী ব্যারিস্টার ফখরুল ইসলাম (কারাগারে), সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ম্যানেজার এ কে এম মাহবুবুল হাসান (কারাগারে), আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের অফিস সহকারী (সাঁটলিপিকার) ফারুক হোসেন (কারাগারে), পরিচ্ছন্নকর্মী নয়ন আলী (কারাগারে) ও ব্যারিস্টার ফখরুল ইসলামের জুনিয়র আইনজীবী মেহেদী হাসান (পলাতক)।

২০১৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক কে এম সামসুল আলম আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।