ঢাকা, এপ্রিল ২০, ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৬:২৬:০৪

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

৯ দিনের ছুটির উৎসব

| ১৪ বৈশাখ ১৪২৫ | Friday, April 27, 2018

 

৯ দিনের ছুটির উৎসব

৯ দিনের ছুটি! আর তাতে বাংলাদেশ এখন উৎসবে মাতোয়ারা! ২৭ এপ্রিল শুক্রবার থেকে আগামী ৫ মে শনিবারের মধ্যে ৩০ এপ্রিল সোমবার ও ৩ মে বৃহস্পতিবার বাদ দিয়ে বাকি সাতদিনই রয়েছে সরকারি ছুটি। ফলে ওই দু’দিন ছুটি নিলেই মিলবে টানা ৯ দিন ছুটি।

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে এই ছুটি কাটানোর উৎসব দেখা দিয়েছে। এরইমধ্যে অনেক অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারী ৩০ এপ্রিল ও ৩ মে ছুটি ‘ম্যানেজ’ করে রওয়ানা হয়েছেন গ্রামের বাড়ি। আবার অনেকে পরিবার-পরিজন নিয়ে রাজধানী ছেড়ে দূরে কোথাও বেড়াতে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন।সরকারি ছুটির বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী, ২৭ ও ২৮ এপ্রিল শুক্রবার ও শনিবার দু’দিন সাপ্তাহিক ছুটি। ২৯ এপ্রিল রবিবার রয়েছে বুদ্ধ পূর্ণিমার ছুটি। তিন দিনের এই ছুটির পর ৩০ এপ্রিল একদিন অফিস খোলা থাকলেও ১ মে মঙ্গলবার আবার মহান মে দিবসের ছুটি। ওইদিন রাতেই উদযাপিত হবে পবিত্র শবে বরাত। তাই সরকারি নিয়ম অনুযায়ী পরের দিন ২ মে বুধবার শবে বরাতের সরকারি ছুটি রয়েছে। এরপর ৩ মে বৃহস্পতিবার একদিন সরকারি অফিস খোলা থাকলেও ৪ মে শুক্রবার ও ৫ মে শনিবার এই দুই দিন আবার সাপ্তাহিক ছুটি। তাই মধ্যখানের ওই দু’দিন ‘ম্যানেজ’ করতে পারলেই সব মিলিয়ে টানা ৯ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

সরকারি অফিসগুলোয় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কেউ হয়তো ৩০ এপ্রিল ছুটি নিয়েছেন আবার কেউ ৩ মে ছুটি নিয়েছেন। আবার কেউ কেউ ৩০ এপ্রিল ও ৩ মে ছুটি নিয়ে টানা নয়দিনের জন্য বেরিয়ে পড়েছেন ঢাকার বাইরে।

সদরঘাটে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার বিকাল থেকেই লঞ্চগুলোয় ঈদের সময়কার উৎসব বিরাজ করছে, যা আজ শুক্রবারও রয়েছে। বরিশাল, পটুয়াখালী, পিরোজপুর (হুলারহাট), বরগুনা, ঝালকাঠিগামী কোনও লঞ্চেরই কেবিন খালি নাই। যা অনেক আগেই বুক হয়ে গেছে। ডেকেও জায়গা পাওয়া যাচ্ছে না।

বিভিন্ন পর্যটন এলাকায় অগ্রীম বুকিং রয়েছে বলেও জানা গেছে। রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি ও কক্সবাজার থেকে পাওয়া গেছে হোটেলের অতিরিক্ত চাহিদার খবর। সর্বত্রই ভ্রমণপিপাসু মানুষের আনাগোনায় মুখরিত হয়ে উঠছে পর্যটন নগরীর বিভিন্ন স্পট।