ঢাকা, এপ্রিল ১৯, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৮:৩০:০৭

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

১ জুলাই থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যে ভ্যাট থাকবে না: অর্থমন্ত্রী

| ১৮ চৈত্র ১৪২৫ | Monday, April 1, 2019

১ জুলাই থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যে ভ্যাট থাকবে না: অর্থমন্ত্রী

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, আগামী ১ জুলাই থেকেই নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন করবে সরকার। জুলাইয়ে বাস্তবায়ন হতে যাওয়া ভ্যাট আইনে একাধিক স্তর থাকবে, এক্ষেত্রে সিঙ্গেল রেটের পরিবর্তে সহনীয় মাল্টিপল রেট থাকবে। এছাড়া নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ক্ষেত্রে কোনও ভ্যাট দিতে হবে না।রোববার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) আবাসিক প্রতিনিধি র্যাাগনার গুডমুন্ডসনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এসব কথা বলেন।অর্থমন্ত্রী বলেন, এ আইনের আওতায় ভ্যাট আদায়ে ফাঁকি রোধে ইলেকট্রনিক ফিসকাল ডিভাইস বা ইএফডি ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হবে। ইএফডি ক্রয় প্রক্রিয়া এনবিআর-এ চলমান আছে। অর্থাৎ কোনও প্রতিষ্ঠান থেকে ক্রেতা পণ্য কিনলে মূল্য ইলেকট্রনিক ক্যাশ রেজিস্ট্রারের মাধ্যমে পরিশোধ করবে।তিনি বলেন, যা থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই ভ্যাটের দৈনিক ও মাসিক হিসাব পাওয়া যাবে। এমনকি এর মাধ্যমে ব্যবসায়ীর সব বেচা-কেনার তথ্যও সংরক্ষিত থাকবে। তাই ভ্যাট ফাঁকির কোনও সুযোগ থাকবে না। এছাড়া এই ভ্যাট আদায়ে ফাঁকি রোধে ইলেকট্রনিক ফিসকাল ডিভাইস ব্যবহারের জন্য এনবিআরে যে জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে তাতে করে একটি বড় কর্মসংস্থানের সুযোগ হবে।মুস্তফা কামাল বলেন, নানা বাধা-বিঘ্ন সত্ত্বেও বাংলাদেশের অর্থনীতি যেভাবে এগুচ্ছে তা প্রশংসাযোগ্য। বাংলাদেশের ডেট টু জিডিপি পৃথিবীর মধ্যে অন্যতম কম। এটা একটি সরকারের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতাকে নির্দেশ করে। বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা সত্ত্বেও বাংলাদেশ গত ১০ বছরে সরকারের ধারাবাহিক সাফল্যে ৭ শতাংশের ওপরে প্রবৃদ্ধি অর্জনে সমর্থ্য হয়েছে এবং ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৭ দশমিক ৮৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে।অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৮ দশমিক ২৫ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের প্রত্যাশা করছি। বর্তমানে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ১৯০৯ মার্কিন ডলার। আমরা এটা বিশ্বাস করি বাংলাদেশ অবকাঠামো খাতে যেভাবে এগুচ্ছে তা অচিরেই শিল্প বিনিয়োগকে আরও বেশি আকর্ষণ করবে।