ঢাকা, মার্চ ২৯, ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, স্থানীয় সময়: ১৯:১০:৪৩

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত গাজায় ইসরাইলের জোর হামলায় ৫৫ জন নিহত : হামাস হিজবুল্লাহ ‘লেবাননকে যুদ্ধে টেনে নিয়ে যাচ্ছে’: ইসরায়েল সামরিক বাহিনী গাজায় ৪ লাখ ২৩ হাজারের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত: জাতিসংঘ

হিটলার ছিলেন পুরোপুরি নিরামিষভোজী

| ৫ আশ্বিন ১৪২১ | Saturday, September 20, 2014

হিটলার ছিলেন পুরোপুরি নিরামিষভোজী, জানালেন তার খাবার পরীক্ষক

মারগোট ওক-এর এখন বয়স ৯৫ বছর। এই বৃদ্ধা সেই ১৫ জন তরুণীর একজন, যারা এডলফ হিটলারের খাদ্য পরীক্ষায় নিয়োজিত ছিলেন। হিটলারের খাদ্যে কোনো বিষ রয়েছে কিনা তারা তা নিয়মিত পরীক্ষা করতেন। এ নারী নিজেই জানালেন, হিটলার ছিলের পুরোপুরি নিরামিষভোজী।
মারগোট আরো জানান, ওই সময় একটি খবর ছড়িয়ে পড়ে যে, ব্রিটিশরা যেভাবেই হোক হিটলারকে খাদ্যে বিষ মিশিয়ে মারার পরিকল্পনা করছে। তিনি কখনোই মাংস খেতেন না। তার খাদ্য তালিকায় ছিল ভাত, নুডলস, শিমের বীচি, ফুলকপি এবং এগুলোর সঙ্গে থাকতো গোলমরিচ।
এই বৃদ্ধাকে তরুণী বয়সে হিটলারের হেডকোয়ার্টারে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। তাকে রিক্রুট করে হেডকোয়ার্টারের নিরাপত্তায় নিয়োজিত সবচেয়ে ভয়ংকর বাহিনী ‘ওলফস লেয়ার’। হিটলার যা খেতেন তা নিজে খাওয়ার সৌভাগ্য তার হয়েছে এবং এ নিয়ে সারা জীবন গর্ব করে কাটিয়েছেন তিনি, জানান ওক।
১৯৪৫ সালে রেড আর্মির আক্রমণে হেডকোয়ার্টারের সবাই নিহত হন। তখন একমাত্র বেঁচে ছিলেন এই নারী। তিনি ছিলেন জার্মার রেলওয়ের এক কর্মীর মেয়ে। ১৯৩৩ সালে নাজি বাহিনী ক্ষমতায় আসার পর তিনি দুর্ঘটনাক্রমে এই দলে নিয়োগ পান।
স্মৃতি থেকে তিনি জানান, আমাদের সব খাবারই নিজেরা খেয়ে দেখতে হতো। এরপর আমাদের এক ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হতো। সব সময় ভয়ে ভয়ে থাকতাম কখন অসুস্থ হয়ে পড়ি।
১৯৪১ সালে হিটলারের হেডকোয়ার্টার ধ্বংসের পর তিনি প্রুশিয়ার শহরের পার্টচ-এ চলে যান। সেখানে তার নিজেদের বাড়ি ছিল। হিটলারের ওই খাবার পরীক্ষার দলে তাকে জোরপূর্বক অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
সূত্র : ইন্ডিয়া টুডে

- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2014/09/19/130732#sthash.TjvOpltj.dpuf