ঢাকা, এপ্রিল ১৯, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১১:৩০:৩২

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত

হতাশা নিয়েই জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ

| ৬ আষাঢ় ১৪২৫ | Wednesday, June 20, 2018

 

মেহবুবা মুফতি। ছবি : সংগৃহীত

ভারতের জম্মু-কাশ্মীর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি পদত্যাগ করেছেন। আজ মঙ্গলবার তিনি এই সিদ্ধান্তের কথা জানান।

পদত্যাগের পর অনেকটা হতাশা নিয়েই মেহবুবা মুফতি বলেন, কাশ্মীরের সাধারণ মানুষের কথাই তিনি এতদিন ধরে ভেবেছিলেন। তিনি চেয়েছিলেন, কাশ্মীরের মানুষ যাতে সুখে শান্তিতে থাকে। কিন্তু সেই কাজ শুরু করেও শেষ করতে পারেননি তিনি।

এ সময় মেহবুবা মুফতি ভারতের ক্ষমতাসীন দল ভারতীয় জনতা পার্টিরও (বিজেপি) কিছুটা সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, ‘বিজেপির সঙ্গে শুধু ক্ষমতা দখলের জন্য আমি জোটে যাইনি। আমার উদ্দেশ্য ছিল কাশ্মীরে শান্তি ফিরিয়ে আনা।’

সাবেক এই মুখ্যমন্ত্রী আরো বলেন, ‘কাশ্মীরের সমস্যা দীর্ঘদিনের। কাশ্মীরে শুধু বলপ্রয়োগ করে শান্তি আনার চেষ্টা অনেক দিন ধরেই করা হয়েছে। কিন্তু তাতে বিশেষ কোনো লাভ হয়নি। এভাবে শক্তি প্রয়োগ করে কোথাও শান্তি আনা সম্ভব হবে না। এর জন্য সাধারণ মানুষের মনে বিশ্বাস অর্জন করতে হবে।’

কথা বলার সময় বারবারই যেন মেহবুবা মুফতির কণ্ঠে হতাশাই ঝরে পড়ছিল।

এ সময় পাকিস্তান ও ভারত সম্পর্ক নিয়ে মেহবুবা মুফতি বলেন, ‘পাকিস্তান ভারতের প্রতিবেশী একটি রাষ্ট্র। আমি চেয়েছিলাম যাতে পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক আরো উন্নত হয়। কিন্তু সেই বিষয়ে কোনো সহযোগিতা পাইনি।’

এছাড়াও পাক-ভারত সীমান্তে সংঘর্ষ বিরতি নিয়ে তাঁর অবস্থান স্পষ্ট করে মেহবুবা মুফতি বলেন, ‘দুই ‌দিকেই শান্তি এনেছিল এই সংঘর্ষ বিরতির পরিকল্পনা। সে কথা বুঝতে পেরেছিলেন কাশ্মীরের সাধারণ মানুষ।’