ঢাকা, মার্চ ২৯, ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, স্থানীয় সময়: ১৪:১৬:৫০

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত গাজায় ইসরাইলের জোর হামলায় ৫৫ জন নিহত : হামাস হিজবুল্লাহ ‘লেবাননকে যুদ্ধে টেনে নিয়ে যাচ্ছে’: ইসরায়েল সামরিক বাহিনী গাজায় ৪ লাখ ২৩ হাজারের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত: জাতিসংঘ

সৌদি আরব সব ধর্মের জন্য উন্মুক্ত: সৌদি যুবরাজ

| ১১ কার্তিক ১৪২৪ | Thursday, October 26, 2017

সৌদি আরবকে সব দেশের সব ধর্মের মানুষের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান।

সৌদির রাজধানী রিয়াদে বিনিয়োগ বিষয়ক এক সম্মেলনে মঙ্গলবার এ কথা বলেন তিনি। বিশ্বের ব্যবসা জগতে সৌদি সাম্রাজ্যের প্রভাবকে তুলে ধরতেই মূলত ওই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল।

সম্মেলনের শুরুতেই সৌদি আরবের রক্ষণশীল সমাজ ব্যবস্থার সমালোচনা করে যুবরাজ বিন সালমান ঘোষণা দেন, সৌদি আরব ‘মধ্যপন্থি’ ইসলামে ফিরে যাচ্ছে এবং উগ্রপন্থা ‘নিশ্চিহ্ন’ করার পরিকল্পনা করছে।

সৌদি আরব বহু বছর ধরে তার কট্টরপন্থি ইসলামি শাসন ও জীবনব্যবস্থার জন্য পরিচিত। সেই দেশের রাজধানীতে সেখানকারই দ্বিতীয় শীর্ষ ক্ষমতাধর ব্যক্তির মুখে এমন বক্তব্য ছিল সেসব অতি রক্ষণশীল ধার্মিকদের উদ্দেশ্য করে, যাদেরকে ক্ষমতাসীন সৌদি রাজপরিবার সহ্য করছে শুধুই তাদের সমর্থনের বিনিময়ে।

৩২ বছর বয়সী মোহাম্মদ বলেন, ‘আমরা তো শুধু সেই মধ্যপন্থি ইসলাম ব্যবস্থায় ফিরে যাচ্ছি যা আগে ছিলাম, যা ছিল পুরো বিশ্বের সব ধর্মের জন্য উন্মুক্ত। আমরা আমাদের জীবনের ৩০ বছর কোনো ধরণের উগ্রবাদী চিন্তাধারা সামলানোর পেছনে অপচয় করব না। আমরা চরমপন্থা নির্মূল করব।’

যুবরাজ বলেন, সৌদি আরবের প্রতিষ্ঠা থেকে চলে আসা কর্মপদ্ধতি এখন আর কাজ চালানোর মতো নয়। তাই ৫শ’ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করে লোহিত সাগর উপকূলে নতুন একটি অত্যাধুনিক শহর গঠনের ঘোষণাও দিয়েছেন তিনি, যে শহরে অধিবাসীদের জন্য এমন জীবনব্যবস্থা থাকবে যা আজকের সৌদি আরবে নেই।

গত মাসে নারীদের গাড়ি চালানোর ওপর থেকেও নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে সৌদি আরব।